বন্ধু রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার প্রয়ানে শোকাহত অভিনেতা অনিল কাপুর। প্রবীণ প্রযোজক ‘কি আ্যা꧙ন্ড কা’, ‘ইংলিশ ভিংলিশ’ এবং ‘শামিতাভ’-এর ছবি প্রয🥀োজনা করেছিলেন। রবিবার সকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ৬২।
ধনকুবের রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্মৃতির পাতা থেকে পুরনো ছবি টুইট করেন অভিনেতা💖 অনিল কাপুর। তিনি লেখেন, ‘এক প্রিয় বন্ধু রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা, সবসময় আমার পরিবারের শুভাকাঙ্ক্ষী ছিলেন... বিশেষ করে আমার মেয়ে সোনম এবং রিয়া.. একজন স্বপ্নদর্শী এবং💦 একজন সত্যিকারের ভারতীয় দেশপ্রেমিক.. চলচ্চিত্র এবং সঙ্গীত পছন্দ করতেন.. আমরা তাকে খুব মিস করব।’
আরও পড়ুন: করিনার হাত ধরে ক্যামেরার সামনে পাউট তৈমুরের! 'জেহ কোথায়?’, প্রশ্ন নেটিজেনের
'ভারতীয় বাজারের ওয়ারেন বাফেট' নামে পরিচিত রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্𒀰থ ছিলেন। শেষবার এক লঞ্চ ইভেন্টে হাজির হয়েছিলেন। হুইলচেয়ারে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। প্রাথমিকভাবে খবর, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ভারতের শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুলের’। তবে একাধিক সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার ডায়াবেটিসের সমস্যা ছিল।
ধনকুবের রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। টুইটে মোদী লেখেন, ‘রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা ছিলেন অদম্য। জীবন্ত, বুদ্ধিমান এবং অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন তিনি। তিনি অর্থনৈতিক জগতে একটি অদম্য অবদান রেখে গিয়েছেন তিনি। ভারতের অগ্রগতির ব্যাপারেও তিনি অত্যন্ত উৎসাহী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে শো🎐কাহত আমি। তাঁর পরিবার ও অনুগামীদে๊র প্রতি আমার সমবেদনা। ওম শান্তি।’
আরও পড়ুন: পাহাড়ের কোলে, বনে-জঙ্গলে গায়ে ঝলমলে রোদ মেখে মধুমিতা, কোথায় ছুটি কাটাচ্ছেন?
১৯৬০ সালের ৫ জুলাই মুম্বইতে জন্মগ্রহণ করেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। রাকেশের বাবা ছিলেন একজন আয়কর আধিকারিক। বাবার থেকেই শেয়ার বাজারে আগ্রহ জন্মায় রাকেশের। পরবর্তীতে নিজের একটি শেয়ার ট্রেডিং সংস্থা চালু করেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। সংস্থ🎶ার নাম ছিল ‘RARE’। নিজের এবং নিজের স্ত্রী রেখা ঝুনঝুনওয়ালার নামের প্রথম দুই অক্ষর মিলিয়ে এই নাম রেখেছিলেন তিনি।
প্রাইম ফোকাস লিমিটেড, জিওজিৎ বিএনপি পরিবহন আর্থিক পরিষেবা, প্রজ ইন্ডাস্ট্রিজ,♔ কনকর্ড বায়োটেক, ইত্যাদির মতো বড় কোম্পানিগুল൲ির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। তিনি হাঙ্গামা ডিজিটাল মিডিয়া এন্টারটেইনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান। মৃত্যুকালে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা। সম্প্রতি তাঁরই পৃষ্ঠপোষকতায় আকাসা এয়ারলাইন্সের বিমান যাত্রা শুরু করে।