অনন্যা পান্ডে অভিনীত 'CTRL'-এর প্রশংসায় পঞ𝓡্চমুখ পরিচালক-অভিনেতা অনুরাগ কাশ্যপ। এটিকে অনন্যার কেরিয়ারের সেরা কাজের তকমা দিয়েছেন পরিচালক। বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানে পরিচালিত ছবিটি ৪ অক্টোবর নেট🌺ফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছে।
'CTRL' সমন্ধে ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন অনুরাগ। তꦉিনি জানিয়েছে যে, বিক্রমাদিত্য আরও একটি ফাটাফাটি কাজ করেছেন। তিনি ‘সিটিআরএল’-এর পরিচালককে প্রযুক্তি নিয়ে এমন কাজ করার জন্য প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি গল্প বলার ধরণেও প্রশংসা করেছেন।
আরও পড়ুন: 'তখন বয়স অল্প, ২০র আশেপাশে, বলা হল টিভির সব অভিনেত্রীরা আপস করে'! কাস্টি❀ং কাউচ নিয়ে মুখ খুললেন আশা ꦆনেগি
তিনি বি🔯ক্রমাদিত্যের প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আপনারা মানুষটার ব্যপ্তির সমন্ধেඣ ধারণা করতে পারবেন না, ওঁকে সীমাবদ্ধ করে রাখা যায় না। তিনি ওঁর আশেপাশে থাকা সকলের চেয়ে সব সময় বেশি সাহসী। আমার জন্য তিনি সব সময় এমন একজন মানুষ যিনি আমাকে আমার প্রথম স্ট্রীল ক্যামেরার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি আমাকে সাউন্ড ডিজাইন এবং এর গুরুত্ব শিখিয়েছিলেন। তিনি আমাকে ম্যাক বুকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। বিক্রমাদিত্য সব সময় সবার থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকেন। আর এবারও তিনি সব কিছু উরধে গিয়ে ভবিষতের হরর কাহিনী তৈরি করেছেন।’
অনুরাগ কাশ্যপও অনন্যা পান্ডেরও প্রশংসা করেছেন। তাঁর মতে এটা অনন্যার 'কেরিয়ারের সেরা' অভিনয়। অনন্যা প্রসঙ্গে অনুরাগ বলেন, ‘এটা একটা থ্রিলার, বেশ ভয়ঙ্করও। এটা একটা দুঃস্বপ্ন। আর সেটাকে অ🌳নন্যা খুব সুন্দর করে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছেন। এটা ওঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা পারফরম্যানস। আমি ওঁর এই কাজ পর্দায় দেখার সুযোগ পেয়ে নিজেকে🎃 ভাগ্যবান বলে মনে করছি। কিন্তু সবার তো সেই সুযোগ ঘটেনি। তাই সকলের জন্য এটি নেটফ্লিক্সে স্ট্রিম হচ্ছে। ভালো হেডফোন নিয়ে এটি দেখুন।’
আরও পড়ুন: 'যা আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ…' মালাইকার সঙ্গে বিচ্ছেদের জল্পনারꦇ মাঝেই অবাক করা পোস্ট🧜 অর্জুনের!
'CTRL'-এর গল্প লিখেছেন অবিনাশ সম্পাথ। বিভিন্ন কারণে এক প্রেমিক প্রেমিকার সম্পর্ক ভেঙে যায়। কিন্তু সেই সম্পর্ক ভাঙার জন্য সকলে মেয়েটিকেই দায়ি করতে থাকে। তখন মেয়েটি কৃত্রিম বুদ্ধ♛িমত্তার সাহায্য নিয়ে ছেলেটির সব স্মৃতি তার জীবন থেকে ভুলে যেতে চায়। আর তা করতে গিয়েই ছেলেটি উধাও হয়ে যায়। এর পিছনে কী রয়েছে? কোথায় গেল ছেলেটি? সেই গল্পই ফুটে উঠেছে 'CTRL'-এ। মূলত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI-এর ভয়াবহ দিক ফুটে উঠেছে এই গল্𒆙পে।