তখন রহমানের বয়স ছিল মাত্র ৯, বাবা মারা যাওয়ার পরই কাজ শুরু করতে হয়েছিল এ আর রহমানౠকে। হ্যাঁ, খুব অল্প বয়স থেকেই সঙ্গীতশিল্পী হিসাবে কাজ করেছেন রহমান। একদিন টাকা রোজগারের জন্য ছেলেকে স্কুল ছাড়তে বলেছিলেন রহমানের মা করিমা বে♍গম। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এবিষয়েই কথা বলেছেন রহমানের বোন রেহানা।
রেহানা বলেন, 'রহমান তাঁর বাবা আর কে শেখরের মৃত্যুর পর তিনি কিছুদিন পড়াশোনাও চালিয়ে গিয়েছেন আবার সেশন মিউজিশিয়ানস হিসাবে কাজও করেছেন। তবে এটা স্পষ্ট ছিল যে শুধুমাত্র একটি বিষয়েই মনোনিবেশ করা সম্ভব। উনি (রহমান) সবসময় আমার সঙ্গে তর্ক করতেন যে কোনও একটাই তাঁর পক্ষে করা ဣসম্ভব। তবে আমাদের সেসময় টাকার প্রয়োজন ছিল, তাই পড়াশোনা ছেড়ে তাঁকে (রহমান) কাজটাই চালিয়ে যেতে হয়। অগত্যা ওঁকে তাই স্কুল ছাড়তে হয়েছিল।' প্রসঙ্গত, সেশন মিউজিশিয়ানস হলেন এমন একজন শিল্পী যিনি মূল রেকর্ডিং শিল্পীকে ব্যাক আপ করেন।
আরও প𒈔ড়ুন-ধর্ষণ নয়ত নায়িকাদের শাড়ি খোলা൲, এই তো ছিল আমার কাজ, ক্লান্ত হয়ে যাই: রঞ্জিৎ
রহমানের বোন বলেন, ‘উনি (রহমান) পড়াশোনায় যে ভীষণ ভালো ছিলেন তা নয়, তবে স্কুল কখনওই ছাড়তে চাননি। তিনি পড়াশোনা চালিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন, তবে মা বলেছিলেন কাজটাই করতে, কারণ, সেসময় সংসার চালাতে আমাদের টাকার দরকার ছিল। অর্থের প্রয়োজন ছিল। বিষয়টা খুবই হ🅰ৃদয় বিদাারক হলেও আমাদের মানতে হয়েছিল।’