কলকাতার বড়বাজারের ছাঙ্গানি ক্লাব কচুরি খ্যাতি প্রচুর। প্রায়শই ফুড ভ্লগারদের ভিড় লেগে থাকে এই দোকানের বাইরে। সকাল ৭টায় দোকান খোলার আগেই প্রচুর মানুষ ভিড় করেন ওই বিখ্যাত কচুরি স্বাদ নেওয়ার জন্য। শহর-জেলার গণ্ডি পেরিয়ে দেশ-বিদেশের সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট ক্রিয়েটরাও এই দোকানের কচুরির খোঁজে আসেন। যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ♏ আর নিয়মিত ফুহড ভ্লগে চোখ রাখেন, তাঁরা নিশ্চই বড়বাজারের ছাঙ্গানি ক্লাব কচুরির কথা জানবেন।
এই দোকানের দুটি পদ খুব জনপ্রিয়, ক্লাব কচুরি এবং জিলিপি। কচুরির সঙ্গে বিকানির মশলা দিয়ে তৈরি আলুর তরকারির উপর ভুজিয়া ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ছোট্ট শালপাতায় করে পরিবেশন করা হয়। সাত সকালেই প্রচুর মানুষ ভিড় জমান দোকানের বাইরে। বেশ কিছু ফুড ভ্লগারের দাবি, কলকাতার সেরা ক্লাব কচুরির ঠিকানা এখন এটা🐬ই! সম্প্রতি এই দোকানের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যাচ্ছে, অকথ্য ভাষায় গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলছেন দোকানদার। কলকাতার অ্যাংরি কচুরি ম্🍒যান-এর ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসেই আগুনের গতিতে ভাইরাল হয় নেটদুনিয়ায়।
আসলে ভ্লগারাই বিশ্বাস করিয়েছেন যে, এর চেয়ে ভালো ক্লাব কচুরি এই শহরের আর কোথাও পাওয়া যায় না। এবার দোকানের ভ্লগ করতে গিয়ে, অন্য এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন এক ভ্লগার। এই দোকানের মালিক লালি ছাঙ্গানি ওরফে 'কচুরিওয়ালা চাচা'র অভব্য আচরণ দেখে রীতিমতো অবাক তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন সেই ভিডিয়ো। আরও পড়ুন: মিথ্যার স্বর্গ গড়েছেন না🌜কি জয় শেট্টি? অভিযোগ অন্যের পোস্ট চুরিরও! ঘটনাটা কী