জি বাংলার পর্দায় সদ্য শুরু হয়েছে ‘যোগমায়া’র সফর। এই মেগার হাত ধরেই প্রথমবার জি বাংলায় সৈয়দ আরেফিন। ‘শান্টু গুণ্ডা’ আরেফিন এই ধারাবাহিকে একদম ভিন্ন অবতারে। নায়িকা নেহা আমনদীপের হাত ধরে শনিবার দাদাগিরির মঞ্চে হাজির ‘যোগমায়া’র নায়ক রেহান চট্টোপাধ্যায়। আরও পড়ুন-বিয়ের পর কাঞ্চনকে ঘোল খাওয়াচ্ছেন শ্রীময়ী! নবদম্পতিকে কী উপহার🐷 দিলেন মমতা?
‘মামনি ওটা কিশোর কুমারের গান…’, মঞ্চে 'সিং নেই তবু.. গেয়ে ট্♛রোলের মুখে সারেগামাপা জয়ী অঙ্কিতা
প্রথমবার সৌরভের শো-তে হাজির হয়ে দারুণ উত্তেজিত নায়ক। দাদার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় জানালেন নিজের অভিনেতা হওয়ার স্ট♍্রাগলের গল্প। সৌরভ এদিন ফাঁস করেন ‘চিত্তরঞ্জনের হৃতিক’ নামে পরিচিত আরেফিন। কিন্তু কেন? উত্তর দিলেন অভিনেতা নিজে।
মহারাজকে আরেফিন বলেন, 'ছোটবেলায় পাগলামি ছিল, তখন কহো না প্যায়ার হ্যায় রিলিজ করেছিল। হৃতিক রোশনকে দেখে খুব ভালো লাগে। যা হয় আর কী বোকার মতো নকল করতে শুরু করি। চিত্তরঞ্জন খুবই ছোট জায়গা, ষোল হাজার কর্মী কাজ কর✅ত তখন ওখানে, ওদের♏ মধ্যে খুব ফেমাস হয়ে যাই আমি।'
ছেলের এই পাগলামি কিন্তু বাড়িতে সমাদার পায়নি সেভাবে। আরেফিন জানান, বাবার স্বপ্ন ছিল তাঁর মতো ইঞ্জিনিয়ার বা আইনজীবী হবে। অভিনেতা হওয়ার স্বপ্নপূরণ করতে ক্লাস টুইয়েলভের পরই বাড়ি থেকে পালান আরেফিন। অভিনেতা বলেন, ‘বাড়ি থেকে অভিনয়ের জন্য পালিয়ে এসেছিলাম। বাবা চেয়েছিলেন তাঁর মতোই ইঞ্জিনিয়ার বা আইনজীবী হই। উচ্চ মাধ্যমিকের পর আমি বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে আসি। কলকাতায় এমন কোনও জায়গা নেই আমি থাকিনি। রিষড়া দিয়ে শুরু করেছিলাম শেষে কলকাতায় টলিগঞ্জের কাছে গ্রামস রোড বলে একটা জায়গা আছে।🎉 স্ট্রাগল এক কথায় বলতে পারব না। আমার স্ট্রাগল দেড়শো টাকা দিয়ে শুরু হয়েছিল সাতশো টাকায় শেষ হয়েছিল। সেই টাকায় কীভাবে থাকা যায় কলকাতায় আশা করছি সবাই বুঝতে পারছো’।