আমির খানের ব্লকবাস্টার সিনেমা ‘তারে জমিন পার’ দিয়ে দর্শকমনে জায়গা করে নিয়েছিল একটা নাম-- দর্শিল সাফারি। তবে ২০০৭ সালের এই সিনেমার পর আর আমির আর দর্শিলকে দেখা যায়নি কোনও প্꧑রোজেক্টে। আর ডেবিউ সিনেমা ‘তারে জমিন পার’ বক্স অফিসে সুপার হিট হলেও আর কোনও হিট পাননি তিনি। সিনেমা ও সিরিজে কিছু কাজ করলেও, তা আসেনি আলোচনায়। 'ঝলক দিখলা যা' সিজন ৫- রিয়ালিটি শো-এর প্রতিযোগীও ছিলেন দর্শিল।
সম্প্রতি সিদ্ধার্থ কান্ননের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে দর্শিলকে প্রশ্ন করা হয়, তাঁর কি কখনও মনে হয়েছে ‘তারে জমিন পর’-এর পর আমির খান আর কোনও সাহায্যই করেন🉐নি তাঁর কেরিয়ারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে? যাতে জবাব আসে, ‘একেবারেই না! আমি আসলে খুব লাজু🅰ক। আমাকে অনেকবার বলা হয়েছে, কাজের জন্য আমির আঙ্কেলকে একটা ফোন বা ম্যাসেজ করতে। কিন্তু আমি লজ্জা পাই। এভাবে কাজ পেতে চাইনি। বরং মনে হয়েছিল সেটা অর্গ্যানিকভাবে হলেই ভালো।’
আরও পড়ুন: ‘কিপটে🗹’ উদিত উপহার দিলেন কাবো-কে! সারেগামাপায় গান গেয়ে কী পেলেন তিনি?
দর্শিল আরও বলেন, তিনি কখনও চাননি একথা শুনতে ‘তোমার মাথার উপর কারও হাত আছে। যদিও জানালেন, তারে জমিন পর-এর🀅 পর যে কটা নতুন প্রোজেক্টে তিনি কাজ করেছেন, তাঁর সবকটার খবরই আমির খানের কাছে ছিল। যদিও শুধুমাত্র আশীর্বাদ নেওয়ার জন্যই তিনি এমনটা করেছিলেন।
দর্শিল আরও জানালেন, আমির খানের সঙ্গে কাজ করার সꦬ্বপ্ন তাঁর এখনও রয়েছে। কিন্তু সেটা কখনই, ‘হাই স্যার! আমি আপনার সঙ্গে কাজ করতে চাই’ বলে ফোন করে নয়। তবে যেহেতু সিনেমার ১৫ বছর পূর্ণ হয়ে গিয়েছে তাই আমি তাঁকে জানাতে চাই তাঁর সঙ্গে কাজের সময় কী কী শিখেছি। ওঁকে দেখাতে চাই আজ ওঁর নির্দেশনায় আমি আজ কতদূরে পৌঁছেছি।
২০০৭ সালে তারে জমিন পর তিনি কাজ করেন ২০১০ সাল♍ে ‘বাম বাম বোলে’-তে। ২০১১ সালে মুক্তি পায় ‘জখম’। চলতি বছরে কাজ করেন একটি গুজরাতি সিনেমা কচ্ছ এক্সপ্রেসে। এমএক্স প্লেয়ারে এসছে তাঁর সিনেমা ‘হো যা মুক্ত’। যেখানে দর্শিলের কাজ খুব প্রশংসিত হয়।
এদিকে খবর রয়েছে আমির খানের পরের সিনেমার নাম হতে চলেছে ‘সিতা꧙রে জমিন পর’। যা স্প্যানিশ স্পোর্টস ড্রামা ‘চ্যাম্পিয়ন’-এর রিমেক।&nb𝔍sp;