দেবের বাঘা যতীন যে কেবলই যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের কথা বলেছে এমনটা একদমই নয়। এই ছবিতে উঠে এসেছে একাধিক বিপ্লবীদের কথাও। ছবিট𒅌ি তৈরি করতে গিয়ে যে দেব এটার সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে গিয়েছেন সেটা স্পষ্ট। তাঁর কথায় সেটা বারবার ধরা পড়েছে। কিন্তু বক্স অফিসের দিকে নজর রাখলে দেখা যাবে দশম অবতারের কাছে অনেকটাই পিছিয়ে আছে এই ঐতিহাসিক ছবি। সেখানে দাঁড়িয়ে কি ভবিষ্যতেও দেব আবারও এমন ছবি বানানোর কথা ভাববেন? কী জানালেন?
বাঘা যতীন নিয়ে কী জানিয়েছেন দেব?
নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারীর চরিত্রর পর আবারও ঐতিহাসিক চরিত্রে কাজ করলেন দেব। কীভাবে নিজেকে বাঘা যতীন চরিত্রটির জন্য তৈরি করেছিলেন? উত্তরে দেব বলেন, '২ বছর ধরে আমরা এই চিত্রনাট্যটি নিয়ে কাজ করেছিলাম। চরিত্রটিকে প্রায় গুলে খেয়েছিলাম। প্রচণ্ডভাবে বই পড়েছি, বাঘা যতীন তো বটেই অন্যান্য বিপ্লবীদের বিষয়েও অনেক কিছু পড়েছি, জেনেছি। ভিজ্যুয়াল সাপোর্ট সেই অর্থে কিছু ছিল না। কিন্তু চেষ্টা করেছি কোনও ফাঁক না রাখতে। আসলে আমরা চেয়েছি দর্শকরা যাতে এই ইতিহাসটা জানে। যদি প্রয়োজন হয় আরও এই ধরনের ছবি বানাব। তবে সেটার জন্য আগে দর্শকদের এই ছবি দেখতে হবে। তখনই অন্যান্য প্রযোজকরা টাকার কথার বদলে গল্পের কথা ভাববেন।' তিনি আরও বলেন, 'বাঘা যতীন বাংলার, বাঙালির গর্ব🐼, সেটা গোটা ভারতের সামনে তুলে ধরার জন্য এই ছবি।'
আরও পড়ুন: 'নিজেদের খুঁজ🃏ে পেয়েছি...' দশমীতেই মনের কথা প্রকাশ্যে আনলেন রাহুল-দেবদৃতা
আরও পড়ুন: বাঘা যতীনের সঙ্গে পারিবারিক যোগ সৌমিত্র চট্টোপ🍎াধ্যায়ে✃র! দুজনের মধ্যে কী সম্পর্ক জানেন?
কিন্তু টাকার কথা কি দেব নিজেও ভাবেননি বাঘা যতীন করার সময়? বক্স অফিসের কথা কি একেবারেই ভুলে ছিলেন? উত্তরে অভিনেতা জানান, 'এই⛦ ছবিটি আসলে উদযাপন করার ছবি। তিনিই প্রথম আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কথা ভেবেছিলেဣন। দর্শকরা এই ছবিকে অনেক ভালোবাসা জানিয়েছেন। বাঘা যতীন আদতে স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি দলিল হয়ে থাকবে।'