বাঙালীদের প্রক্যেতের বাড়িতেই প্রায় কেজাগরী লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। যে যাঁর সাধ্যমত আয়োজন কর🀅ে সুখ, সমৃদ্ধি, ধন, সম্পদের দেবী লক্ষ্মী পুজো করেন। লক্ষ্মী মানেই শ্রী তিনি সংসারের শ্রী সুখ সমৃদ্ধি বৃদ্ধি করেন। আলপনা থেকে শুরু করে ঠাকুর সাজানো, পুজোর আয়োজন, নারকেল নাড়ু, মোয়া, খিচুড়ি, পায়েস সহ ভোগ রান্না সব কিছুর মধ্যেই দিয়েই বাংলার ঘরে ঘরে লক্ষ্মী-আরাধনা হয়।
এর ব্যতিক্রম নয় টলিউডও। টলি পাড়ার একাধিক তারকার বাড়িতে ঝাঁকজমক করে লক্ষ্মীপুজো হয়। তবে এবার শহরের অবস্থা খানিক উত্তাল। তাঁর প্রভাব উৎসবেও বিদ্যমান।ꦜ এর জেরে লক্ষ্মীপুজো নিয়ে বড় ঘোষণা করেছেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। এবার তাঁর বাড়ির পুজোয় থাকবেন না কোনও নিমন্ত্রি🔴ত।
আরও পড়ুন: বিয়ের পর প্রথম পুজো কিন্তু সিঁদুর খেললে না সন্দীপ্তা! কেন? জানালে⛄ন অভিনেত্রী
অন্যদিকে, দেবীর আরাধনায় প্রতি বছর মাতে উত্তম কুমারের পরিবারও। বাড়িতে এখন নতুন প্রজন্মই করে সমস্ত আয়োজন। বর্তমানে চট্টোপাধ্যায় বাড়ির পুজোর আয়োজন করেন উত্তম কুমারের নাতি গৌরব চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী চট্টোপাধ্যায় বাড়ির নাত-বউ দেবলীনা কুমার। তা𝓀ঁদের বাড়ির পুজো এবার কেমন হবে? সেখানেও কি কোনও বদল আসবে? TV9 বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই প্রশ্নের উত্তর দেন দেবলীনা।
🌃 দেবলীনা বলেন, ‘প্রতিবছর যেমন আয়োজন থাকে, এবারও তেমনই থাকবে। প্রত্যেকেই মাকে ভালবেসে দর্শন করতে আসবেন। তাই পুজোয় আয়োজন কিংবা আপ্যায়নে কোনও খামতিই রাখতে চাই না। আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে যে বিশাল আয়োজন থাকে এমনটা নয়। তবে পুজো পুজোর মতনই হবে। মা বছরে একবারই আসেন। যথাসম্ভব চেষ্টা করব মন প্রাণ দিয়ে পুজো করার। প্রতিবছর ঠিক যেমনটা হয়, এবছর আলাদা কিছু নয়।’
আরও পড়ুন: রাজ-শুভশ্র✅ীর ঘরোয়া আড্ডায় চাঁদের হাট! কোয়েল, অনির্বাণ থেকে শিবপ্রসাদ,♚ বিজয়ায় একজোট ইন্ডাস্ট্রি
সোমবার ও মঙ্গলবার শ্যুটিং-এ ব্যস্ত ছিলেন দেবলীনা। তাই মঙ্গলবার রাত থেকে তিনি শুরু করেছেন সমস্ত আয়োজন। লক্ষ্মীপুজোর আগের দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় প্রবল ব্যস্ততা। দেবীকে বরণ করে ঘরে আনা থেকে দেবীকে গয়না দিয়﷽ে সাজানো সবটাই একা হাতে করেন অভিনেত্রী। তাছাড়াও পুজোর যাবতীয় আয়োজনের দায়িত্বও থাকে তাঁর কাঁধে। তবে কেবল শ্বশুরবাড়ি নয় পাশাপাশি বাপের বাড়ির পুজোতেও সমান ভাবে সামিল হন দেবলীনা।
জানলে অবাক হবেন, চট্টোপাধ্যায় বাড়ির লক্ষ্মী প্রতিমা কিন্তু অন্য পাঁচটা লক্ষ্মী প্রতিমার মতো নয়। ভবানীপুরের বাড়ির লক্ষ্মীপ্রতিমা বানানো হয় সেই বাড়ির-ই গৃহলক্ষ্মীর মুখের আদলে। উত্তম কুমারের স্ত্রী গৌরীদেবীর মুখের আদলে লক্ষ্মীর মুখের আদল দেওয়া হয়। এই রীতি শুরু করেছিলেন উত্তম কুমার, এখনও চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে সেই রীতি চলে ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚআসছে।