দিদি নম্বর ওয়ানে এদিন সমস্ত মায়েরা তাঁদের সন্তানকে ন𝄹িয়ে খেলতে এসেছিলেন। আর🧸 তাঁদেরই অন্যতম ছিল সৃজিত পাঁজাল। সে এদিন এসে যেমন জানায় এই ঠাকুর ভক্ত তেমনই জানায় তাঁর মা কাকে বেশি ভালোবাসে।
দিদি নম্বর ওয়ানে খুদেরা
এদিন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় সৃজিতকে জিজ্ঞেস করেন তার বাড়িতে কে কে আছেন। উত্তরে সেই খুদে বলে ' আমার বাড়িতে আমার দাদু, দিদা, ছোট দ𝓡াদু, ছোট দিদা, আমি, মা আর বাবা।' তারপর রচনা জিজ্ঞেস করেন যে ওর জীবনে নাকি অনেক দুঃখ? উত্তরে প্রথমে না বলে। জানায় তার মা তাকে খুবই ভালোবাসে। তারপরই বলে, 'আমার মা আমায় একটু ভালোবাসে। কিন্তু অতটা না। আসলে মা পাপাকে বেশি ভালোবাসে।' সেটা শুনেই হেসে ফেলেন রচনা। বলেন, 'বুঝেছি ওই জন্যই তোমার জীবনে এত দুঃখ।'
এরপর সৃজিতের মা ⛄অভিযোগ করে জানান তাঁর ছেলে নাকি মোটেই নিজের জায়গায় ঘুমায় না। বরং তাঁর জায়গায় সরে এসে এসে শোয়। বারবার তাকে সরিয়ে দিয়েও লাভ হয় না। এরপর সৃজিত জানায় সে দারুণ ঠাকুর ভক্ত। দশমহাবিদ্যা থেকে কৃষ্ণের দশম অবতার, মা কালীর সমস্ত রূপের বিষয়ে সে পূর্ণ ব্যাখ্যা করে সব তথ্য জানায়।