‘কারা যেন ভালবেসে আলো জ্বেলেছিলো/সূর্যের আলো তাই নিভে গি🎉য়েছিলো/ নিজের ছায়ার পিছে ঘুরে ঘুরে মরি মিছে/একদিন চেয়ে দেখি আমি তুমিহারা। আমি তুমিহারা/ আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা আর কত কাল আমি রব দিশাহারা/রব দিশাহারা।’….অতি পরিচিত, এই গান শোনেননি, এমন সঙ্গীতপ্রেমী হয়ত💙 কমই আছেন। আরও একবার এই গানে মজল নেটপাড়া। গায়ক ছোট্ট শিল্পী ধৃতিষ্মান চক্রবর্তী। সঙ্গী তাঁর মা।
মা-ছেলের সুন্দর এই জ্যামিং সেশনে মুগ্ধ নেটনাগরিকরা প্রশং🍒সায় ভরিয়েছেন। ধৃতিষ্মমানের বয়স মাত্র ৬ বছরের কিছু বেশি। তবে এই বয়সেই রীতিমতো পেশাদার গায়ক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ধৃতিষ্মান। চলুন শুনেনি মা-ছেলের সেই গান…। ‘মায়ের সাথে একটি জ্যামিং সেশনের কিছু মুহূর্ত’ এই ক্যাপশানে পোস্ট করা হয়েছে ভিডিয়োটি।
ছোট্ট ধৃতিষ্মান চক্রবর্তীকে নেহাতই খুদে গায়ক ভাবলে কিন্তু ভুল করবেন। জাতীয়স্তরের সুপারস্টার তিনি। গোটা দেশ তাঁকে চেনে। 'ছোট🥀ে ওস্তাদ' নামে বহু আগে থেকেই তাঁর পরিচিতি।
অনেক ছোট্ট বয়সেই দেশের মোট ৫ টি বিভিন্ন ভাষাতে গান গেয়ে ভারতের সবথেকে কম বয়সী বহুভাষী গায়ক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার পুরস্কার পেয়েছে ধৃতিষ্মান। এতটু ছোট্ট বয়সেই বয়সেই হিন্দি, বাংলা, ইংরেজি, অসমীয়া মিলিয়ে মিশিয়ে ৭-৮ টি ভাষাতে নি⛎খুঁত উচ্চারণে গান গাইতে পারܫে সে।
ধৃ🐬তিষ্মানের গান শেখান তাঁর মা সোনম চক্রবর্তী। ছোট থেকেই মায়ের সঙ্গে গান গাইত সে। ধৃতিষ্মানের মা সোনম এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ধৃতিষ্মান যখন নিজের পায়ে ভালো করে দাঁড়াতেও শেখেনি তখন থেকেই গানের প্রতি তার একটা অদ্ভুত টান তিনি খেয়াল করেছিলেন। সে ছোটবেলায় যতই দুষ্টুমি করুক না কেন, গান শুনলেই শান্ত হয়ে যেত। ধৃতিষ্মান সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিল, বড় হয়ে সে কিশোর কুমার, অরিজিৎ সিং-এর মতো গায়ক হতে চায়।
এদিকে শুধু গানই নয়, অভিনেতা হিসাবেও এই বয়সে পরꦚিচিতি তৈরি করেছেন ধৃতিষ্মান। টেলিপর্দার দর্শক তাঁকে চেনে ‘শাক্য’ নামে। হ্য়াঁ, ঠিকই ধরেছেন, সৌজন্য 'মিঠাই'। সেই ধারাবাহিকে সিদ্ধার্থ ও মিঠাই-এর ছেলে ‘শাক্য’ হিসাবে দেখা গিয়েছে তাঁকে।