নিষিদ্ধ মাদক উদ্ধার করার ক্ষেত্রে বিরাট সাফল্য পেল ভ⭕ারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী। বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার একটি নৌকা বা ট্রলার বাজেয়াপ্ত করে, সেই নৌকা থেকে প্রায় ৬,০০০ কিলোগ্রাম নিষিদ্ধ মেথামফেটামিন উদ্ধার করল তারা। ❀ঘটনাটি ঘটেছে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ লাগোয়া ভারতীয় জলসীমার অধীনস্ত এলাকায়।
সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের উদ্ধৃত সংবাদমাধ্যমে প্রকা🍃শিত বিভিন্ন প্রত🌜িবেদনে দাবি করা হয়েছে, আজ পর্যন্ত ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী যতবার মাদক উদ্ধার করেছে, তার মধ্যে এবারের এই উদ্ধার হওয়া মাদকের পরিমাণই সর্বাধিক!
সূত্রের দাবির, উদ্ধার হওয়া মাদক অত্যন্ত নিপুনভাবে প্যাকিং করে রাখা হয়েছিল। ওই মাছ ধরার নৌকা থেকে মাদক ভর্তি এমন প্রায় ৩,০০০ প্যাকেট উদ্ধার করা হয়েছে। যার প্রত্যেকটির ওজন ২ কেজি। সব মিলিয়ে ๊আন্তর্জাতিক বাজারে𝐆, উদ্ধার হওয়া এই মাদকের দাম কোটি কোটি টাকা।
এই প্রসঙ্গে প্রতিরক্ষা বিভাগের এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, 'আন্দামানের সমুদ্রে একটি মাছ ধরার ন𓃲ৌকা থেকে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী প্রায় ৫ টন ওজনের এক বিরাট (মাদকের) কনসাইনমেন্ট বাজেয়াপ্ত করেছে। এখনও পর্যন্ত এটাই তাদের সর্বোচ্চ পরিম💖াণ মাদক উদ্ধার। এই বিষয়ে আরও তথ্য আসছে।'
▨ওই আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে আরও জানিয়েছেন, 𝔉প্রথমেই ওই মাছ ধরার নৌকাটিকে সতর্ক করা হয় এবং তার গতি কমাতে নির্দেশ দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ লাগোয়া সমুদ্রে মোতায়েন থাকা উপকূলরক্ষী বাহিনীর সদস্যদেরও সতর্ক করা হয়।
এই খবর পাওয়ার পরই পেট্রলিং ভেসেলগুলি সোজা ঘটনাস্থল - ব্যারেন দ্বীপের দিকে রওনা দেয় এবং সেখানে পৌঁছানোর পর সন্দেহভাজꦯন মাছ ধরার নৌকাটিকে আটক করে 🌞এবং টেনে পোর্ট ব্লেয়ার নিয়ে যাওয়া হয়।
পরবর্তীতে ওই নৌকা থেকে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার করা হয় এবং মাদক পাচারের অভিযোগে ছ'জনকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতরা সকলেই মায়ানমারের নাগরিক বলে জা൩না গিয়েছে।
এখনও পর্যন্ত যেটুকু তথ্য সামনে এসেছে, তা থেকে অনুমান করা হচ্ছে, ভারত ও আশপা🦹শের দেশগুলিতে বিক্রি 🎀করার জন্যই ওই মাদক জলপথে পাচার করে আনা হয়েছিল।
এই ঘটনা সম্পর্কে উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে আন্দামান ও নিকোবর পুলিশকেও খবর দেওয়া হয়েছে। যাಌতে যৌথভাবে তদন্ত প্রক্রিয়া চালানো যায় এবং ধৃতদের একসঙ্গে জেরা করা যেতে পারে।
এꦍর আগে ২০১৯ এবং ২০২২ সালেও ভারতীয় দলসীমা থে🐲কে একইভাবে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার করা হয়েছিল।