বিপদ কাট🍸িয়ে উঠেছে সিংহ রায় পরিবার। আপাতত সেখানে খুশির মরশুম। প্রত্যেকেই ভালো আছে নিজেদের🌠 মতো করে।
খড়ির জীবনও ছন্দে ফিরেছে। পেশাগত ক্ষেত্রে সে সফল। ব্যক্তিজীবনেও নেই সমস্যা। কিন্তু স্বস্তির এই চিত্র বদলে দিয়েছে কিয়ারা। খড়ির মনে সন্দেহে বীজ বপন করেছে সে। পার্টিতে ভারসাম্য বজায় না রাখতে পেরে পার্টিতে আচমকাই পড়ে যাচ্ছিল দ্যুতি। তখনই তাকে সামলে নেয় ঋদ্ধি। আর সেই দৃশ্যের সাক্ষী ছিল পরি🧔বারের সকল𒊎েই। আর সেই মুহূর্তেরই সুযোগ নেয় কিয়ারা। খড়িকে তাঁর স্বামী এবং দিদির বিরুদ্ধে চালনা করার চেষ্টা করে সে। মনে করিয়ে দেয়, জীবনসঙ্গী ঋদ্ধির প্রথম পছন্দ ছিল দ্যুতি। তাই তাকে ভুলে যাওয়া নাকি ঋদ্ধির পক্ষে মোটেই সহজ হবে না।
রাহুলের হাজতবাসের প্রতিশোধ নি𝓡তে ঋদ্ধি-খড়ির মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি ไকরতে চায় কিয়ারা। আর তার জন্যই দ্যুতি এবং ঋদ্ধিকে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করছে সে।
মহালয়ার সকালে তর্পণ করতে গঙ্গার ঘাটে যায় খড়ি। সেখানেই তাকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করে তার অচেনা শত্রু। শেষমেশ যদিও তা হয় না। ঋদ্ধি এসে বাঁচিয়ে নেয় তার স্ত্রীকে। কিন্তু খড়ির ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করছে কে? কী-ই বা তার উদ্দেশ্য? সে সবই এখনও অজানা।
(আরও পড়ুন: খড়ির সামনেই শুরু ঋদ্ধি-দ্যুতির প্রেম? বোনের ঘর ভাঙবে দিদি? নয়া মোড় 'গাঁটছড়া'য়)
কিয়ারার কথায় কান না দিয়ে ঋদ্ধিকে ভরসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল খড়ি। কিন্তু দ্যুতির🔯 সঙ্গে স্বামীকে চুপিচুপি বেরতে দেখে তার সেই বিশ্বাসের ভিত নড়ে যায়। তবে কি কিয়ারার ষড়যন্ত্র সফল হবে আলাদা হয়ে যাবে ঋদ্ধি-খড়ি? এখন সেটাই দেখার।