ছবির থেকে কিছু কম বর্ণিল নয় সিংহ ꦛরায় পরিবারের তিন জুটির মধুচন্দ্রিমা। রাগ, ঝগড়া, খুনসুটি— সমুদ্র পাড়ে নানা আবেগের গল্প লিখছে তারা।
এত কিছুর মাঝেও রাহুল-খড়ি দ্বৈরথ। দ্যুতিকে ফাঁকি দিয়ে অন্য মেয়ের প্রেমে মশগুল রাহুল। কিন্তু পরকীয়া কি আর লুকিয়ে রাখা যায়! তার কাণ্ড কারখানা দেখে ফেলে খড়ি। কাঠগড়ায় ত💮ুলে তাকে জানিয়ে দেয়, দ্যুতিকে সে আবার ঠকালে তার ফল ভালো হবে না। নিজের এই অপমান মেনে নিতে পারে না রাহুল। খড়িকে স্যুইমিং পুলে ফেলে দিয়ে প্রতিশোধ নেয় সে।
স্ত্রীকে বাঁচাতে জলে ঝাঁপ দেয় ঋদ্ধি। নায়কোচিত ভঙ্গিতে পুল থেকে তুলেও আনে তাকে। তার পড়ে তিরস্কারের পালা। খড়ির কোনও কথা না শুনেই শাড়ি পরে জলে নেমে পড়ার জন্য বকাবকি শুরু করে দেয় তাকে। বলে, খড়ির মতো মেয়ে পাঁচ তারা হোটেলে থাকার যোগ্য নয়। মাথা ঠান্ডা হলে নিজের ভুল বুঝতে পারে ঋদ্ধি। স্ত্রীকে খুঁজতে বেরয় সে।
(আরও পড়ুন: প্রতিশোধ নিতে খড়িকে জলে ফেলে দেয় রাহুল! এর পর যা হয়...)
দেখা যায়, সৈকতে দাঁড়িয়ে স্থানীয়দের নৌকায় আঁকাআঁক🅰ি করছে খড়ি। সেগুলিকে🐟 মনের মতো করে সাজিয়ে তুলছে রং তুলি দিয়ে। সেখানেও তার সঙ্গী অনিকেত। স্ত্রীর সঙ্গে তাকে দেখেই চটে লাল ঋদ্ধি। জানতে পারে, খড়ি জন্য বাজার থেকে আঁকার সমস্ত সরঞ্জাম কিনে এনেছে অনিকেত। ব্যাস, ঋদ্ধির রাগ এ বার সপ্তমে।
অন্য দিকে, দ্যুতিকে দেওয়া কানের দুল নিজের প্রেমিকাকে গছিয়ে আসে রাহুল। স্বামীর দেওয়া উপহার তন্নতন্ন করে খুঁজে অবশেষে রাহুলের প্রেমিকার মুখোমুখি দ্যুতি। মেয়েটির কানে সেই দুলও দেখতে পায় সে। তবে কি একটি উপহারের সূত্র ধরেই ফের সামনে আসবে রাহুলের চেহারা?
(আরও পড়ুন: ঋদ্ধি-খড়ি হানিমুনে যেতেই বাড়ল নম্বর, মিঠাইকে হারিয়ে বেঙ্গল টপার হতে পারল?)
অয়না-কুণাল-বনির ত্রিকোণ প্রেমের গল্পে নতুন মোড়। অয়নাকে দেখে অপ্রস্তুত কুণাল। পরিবারের নিয়ম ভঙ্গ হবে, এমন কিছু করতেꩲ নারাজ সে। কিন্তু স্বামীকে তার ভালোবাসা ফিরিয়ে দিতে মরিয়া বনি। জানিয়ে দেয়, ঋদ্ধির সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করবে সে।
ঋদ্ধি যদিও আপাতত স্ত্রীর প্রেমে হাবুডুবু। রাগ-ঝগড়ার মাঝেই একে অপরের কাছে আসছে 💞তারা। এই মধুচন্দ্রিমাই মোড় ঘোরাবে তাদের স𝓡ম্পর্কের? এখন সেটাই দেখার।