ঋদ্ধির কথা মেনে সিংহ রায় বাড়ি ছেড়েছে খড়ি। ভট্টাচার্🤡য বাড়িতে ফিরেছে সে। আর তারপরেই অবাক ♊হওয়ার পালা।
স্ত্রীকে চমকে দিয়েছে ঋদ্ধি। ফিরিয়ে দিয়েছে তার অতীত, নস্টালজিয়া। ভট্টাচার্য বাড়িতে এক সময় ধুমধাম করে দুর্গাপুজো হতো। যা খড়ির জেঠুর মৃত্যুর পর বন্ধ হয়ে যায়। মহালয়ার সকালে সে কথা খড়ির থ💟েকেই জানতে পারে ঋদ্ধি। আর তার পরেই স্ত্রীকে চমকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত।
খড়িকে খুশি করতে ভট্টাচার্য বাড়িতে ফের দুর্গাপুজো শুরু করে ঋদ্ধি। আর তাকে লুকিয়ে সাহায্য করে দ্যুতি এবং বনি। তাদের এই পরিকল্পনার কথা যদিও আগে থেকেই জেনে গিয়েছিল খড়ি। ফলে দ্ꦏযুতি এবং ঋদ্ধির সম্পর্ক নিয়ে আদৌ কোনও সন্দেহ জাগেনি তার মনে। ঋদ্ধিকে চমকে দিতে সিংহ রায় পরিবারের সকলকে নিয়ে ভট্টাচার্য বাড়িতে হাজির হয় সে।
পুজোর চারটে দিন খড়িদের বাড়িতেই কাটাবে সিংহ রায় পরিবার। একসঙ্গে আনন্দে মেতে উঠবে সকলে। ইতিমধ্যেই বসে গিয়েছে আড্ডার আসর। শুরু হইচই। আর এ সবের মাঝেই দ্যুতির মনে পড়ে গিয়েছে রাহুলের কথা। ভট্টাচার্য বাড়িতে স্বামীর সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো তার মনে অমলিন।
(আরও পড়ুন: দ্যুতির জন্য ভাঙল সংসার? ঋদ্ধিকে ছেড়ে কোথায় চলে গেল খড়ি)
রাহুলের হাজতবাসের প্রতিশোধ নিতেই ঋদ্ধি এবং খড়ির মধ্যে দূরত্ব তৈরির চেষ্টা করে কিয়ারা। কিন্তু শেষমেশ সফল হয় না সে। আপাতত দুই পরিবারেই খুশির মরশুম। কাছাকাছি ঋদ্ধি-খড়িও। কিন্তু এই উচ্ছ্বাস কি আদৌ স্থায়ী? 𝄹নাকি তাদের জীবনে আছড়ে পড়বে নতুন কোনও বিপদ? এখন সেটাই দেখার।