সুশান্ত সিং রাজপুতের কেসেꦏ যতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তার মধ্যে শেষ এবং ৩৬ নম্বর সন্দেহভাজনকেও বম্বে হাইকোর্ট বেল দিয়ে দিল। ড্রাগ কেসে গ্রেফতার হওয়া অনুজ কেশওয়ানি ছাড়া পেলেন অবশেষে। ২০২০ সালে অভিনেত♛ার মৃত্যুর পর ড্রাগ কেসে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে।
২০২০ সাল থেকে এই কেসটির তদন্ত করছিলেন নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। ২০২০ সালের ১৪ জুন মৃত অবস্থায় সুশান্ত সিং রাজপুতকে তাঁর ফ্ল্♑যাট থেকে উদ্ধার করা হয়। তখন গোটা দেশ জুড়ে লকডাউন চলছে। এর মধ্যে এমন ঘটনা ঘটায় চমকে উঠেছিল সকলেই। তারপর কেসের তদন্ত শুরু হওয়ায় জল অনেকদূর গড়ায়। মাদক কারবার চালানোর জন্য তখনই গ্রেফতার করা হয় এই বছর ৩১ এর অনুজকে।
আরও পড়ুন: একসঙ্গে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, দীপিকার স্বীܫকারোক্তি নিয়ে মশকরা বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে
আরও পড়ুন: হলের মধ্যেই রকেট-তুবড়ি জ্বালিয়ে উচ্🉐ছ্বাস সলমন ভক্তদের, টাইগার ৩ দেখতে গিয়ে আতঙ্কিত দর্শকরা
সুশান্তের মৃত্যুর পর অভিযোগ উঠেছিল যে তাঁকে তাঁর ঘনিষ্ঠরাই মাদক এনে দিতেন। সেটার বিষয়ে খোঁজ শুরু করে একটা লম্বা চেন ধরতে পারেন অফিসাররা। অনুজ কেশওয়ানিকে এদিন জামিন দেন জাস্টিস এমএস কর্নিক। সেকশন ৩৭ এর নারকোটিক্স ড্রাগস অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবসট্যানস অ্যাক্ট অনুযায়ী অভিযুক্তকে তখনই জামিন দেওয়া যায় যখন এটা বিশ্বাস﷽ করার একাধিক কারণ থাকে যে সে এমন কোনও অপরাধে অপরাধী নয়। বা জামিন দিলে সে আর এমন কোনও অপরাধ করবে না।
এই কেসে 𝐆মোট ৩৬ ꧃জন অভিযুক্ত ছিলেন। একে একে তাঁরা বিভিন্ন জেল থেকে জামিন পেয়ে গেছেন ইতিমধ্যেই। এঁদের মধ্যে আছেন সুশান্তের প্রাক্তন প্রেমিকা রিয়া চক্রবর্তী এবং তাঁর ভাই। একমাত্র বাকি ছিলেন অনুজ। তিনিও এদিন জামিন পেয়ে গেলেন।
এর এই কেসে, একই অভিযোগে অভিযুক্ত থাকা সত্বেও গত বছরের ডিসেম্বরে জামিন পেয়ে গেছিলেন 💞জিতেন্দ্র জৈন। তাই এদিন সেই কেসের রায় এবং একই কেসে অভিযুক্ত থাকা মহম্মদ জুম্মান শেখের জামিনের ভিত্তিতে অন🤡ুজকেও জামিন দেওয়া হয়।