ইমরান খান সম্প্রতি লেখা ওয়াশিংটন🍰ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন। অবন্তিকা মালিকের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পর, পাঁচ বছর একা থাকার শেষে, তিনি এখন লেকার সঙ্গে সংসার বাঁধতে প্রস্তুত। কৌতুক অভিনেতা রৌনক রাজানির সঙ্গে একটি কথোপকথনে, অভিনে♑তা ভাগ করে নেন, ‘আমি কারও সঙ্গে সম্পর্কে আছি। বর্তমানে একটি নতুন অ্যাপার্টমেন্টে যাওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে। গত ৫ বছর ধরে আমি একাই ছিলাম।’
তাঁরা একসঙ্গে থাকছেন কি না জানতে চাইলে ইমরান খান জানান, ‘নতুন অ্য়াপার্টমেন্টে আমরা একসঙ্গেই থাকব’। ইমরান খান আরও স্বীকার করে নেন যে, করোনার সময় থেকেই ডেটিং করছেন তাঁরা। সহবাসের সিদ্ধান্তের কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘🅺ওই আমাকে এটা থেকে তুলে এনেছে! আমি আপনার কাছে মিথ্যে বলব না। হঠাৎ মনে হল, ‘কেন নয়? অনেকদিন তো হয়ে গিয়েছে’।’’
আরও পড়ুন: একসম﷽য় দৈনিক আয় ছিল মাত্র ৫০ টাকা! সুপারস্টার সিঙ্গারের মঞ্চে কেঁদে কী বললেন নেহা
তবে সহবাস শুরু করা 𝄹নিয়ে মনে থাকা দ্বিধাও উঠে এল ইমরান খানের কথাতে। বললেন, ‘এখন অনেকটাই বয়স হয়েছে। গত ৫ বছর ধরে একা থাকছি। নিজের মতো করে। বাড়িতে অতিরিক্ত জিনিসও ছিল না এতদিন। একদম সাধারণ একটা জীবনযাপন করতাম।’
আরও পড়ুন: বিবাহিত মুসলিম নায়কের ‘প্রেমে’ পড়েন, তারপর গায়েব বলিউড থেক💯ে! এখন এক মেয়ের মা, কেꦅ সেই বলি নায়িকা?
ইমরান এর আগেও জানিয়েছিলেন, তিনি যখন বাড়িতে একা থাকতেন, তখন মাত্র ৩টি প্লেট ছিল। তবে এখন তিনি আর লেখা যেহেতু একসঙ্গে থাকার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাই শুরু করেছেন নতুন নতুন জিনিসের কেনাকাটা করা। ‘আমরা যেহেতু এখন একসঙ্গে থাকতে চলেছি, তাই নতুন জিনিসপত﷽্র কেনার কাজ চলছে। আমিও বললাম, ‘হ্যাঁ আমাদের কিছু জিনিস দরকার’। লেখার মতে, আমাদের আলাদা আলাদা গ্লাস দরকার, আলাদা আলাদা পানীয়র জন্য। আমার মত, কী দরকার। আমার মগে তো সব পানীয়ই ধরে। সুতরাং হ্যাঁ, ঘরে কটা জিনিস দরকার তা নিয়ে চলছে কথা কাটাকাটি। আর লেখা যা মনে করছে, বেশিরভাগ সময় তেমনটাই হচ্ছে। আপাতত আমাদের ১৫টি প্লেট, শুধু দুজনের ব্যবহারের জন্য!’
আরও পড়ুন: চিনির মতো মিষ্টি! মেয়ে নিয়ে হাসপাতাল 𒉰থেকে বের হলেন বরুণ-নাতাশা, 🅺কেমন দেখতে খুদেকে?
জানে তু ইয়া জানে না দিয়ে বলিউডে পা রাখেন আমির খানের ভাগ্নে। এরপর আই হেট লাভ স্টোরি, দিল্লি বেলি, মেরে ব্রাদার কি দুলহন, ওয়ান্স আফন আ টাইম ইন মুম্বই দোবারা-তে তাঁর কাজ বেশ পছন্দ হয় দর্শকদের। কিন্তু শেষের দিকে একের পর এক ব্যর্থতার কারণে সরে দাঁড়ান। ২০১৫ সালে শেষ কাজ ছিল ক𒈔ট্টি বাট্টি।