সম্প্রতি গোয়ায় অনুষ্ঠিত IFFI অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় বলিউডে কাস্টিং কাউচ সম্পর্কে মুখ খোলেন ইমতিয়াজ আলি। কাস্টিং কাউচের সম্মুখীন হলে তবেই বলিউডে সফলতা অর্জন করা যায়, এই বক্তব্যকে একেবারেই নস্যাৎ করে দেন ইমতিয়াজ। ইমতিয়াজের এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে সরব হন বিনতা নন্দা। তাঁর কথার এবার কী জবাব দ✱িলেন ইমতিয়াজ?
ঠিক কী ঘটেছিল?
গোয়ায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে ইমতিয়াজ বলেন, 𝐆‘বলিউডে আপোষ করলে তবেই সাফল্যের রাস্তা খুলে যায় এই ব্যাপারটি একেবারেই মিথ্যা। ২০ বছর ধরে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি আমি, কাস্টিং কাউচ সম্পর্কে অনেক কথাই শুনেছি কিন্তু এটা একেবারেই একটি মিথ। একটি মেয়ে যদি সম্ভাবনাময় হয়, তাহলে সাফল্য অর্জন থেকে তাঁকে কেউ আটকাতে পারে না।’
(আরও পড়ুন: বান্ধবীর সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে ‘❀শাকালাকা বুমবুম’ খ্যাত কিংশুক বৈদ্য, রইল ভিডিয়ো)
(আরও পড়ুন: অল্প বয়সের প্রেমই পরিণতি পায়, ১২ বছরের বিবাহবার্ষিকীতে স্ত্রী তনায়াকে আগলে রেখে কালীঘাটে পুজো দিলেꦚ𒆙ন সোহম)
বিনতা নন্দার বক্তব্য
ইমতিয়াজ আলির এই মন্তব্যের নিন্দা করে অন্যতম চিত্র পরিচালক বি🅘নতা নন্দা বলেন, ‘বিনোদন শিল্পে নারীদের ঠিক কী কী অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়, সেই সম্পর্কে পয়েন্টিফিকেশন করা উচিত ছিল না 🌊চিত্র পরিচালকের। অবশ্যই করিনা কাপুর খানের কথা যদি আপনি বলেন, তাহলে বলতেই হয় তিনি বিশেষ সুবিধা প্রাপ্ত। তার মানে এই নয়, কাউকেই কাস্টিং কাউচের সম্মুখীন হতে হয় না।’
বিনতা নন্দার এই মন্তব্যের পর পুনরায় একটি পোস্ট করেন ইমতিয়াজ আলি। বলেন, ‘একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে বলে আমার মনে হচ্ছে। এটিকে স্পষ্ট করা উচিত। বꦐিন্দাজি এবং আমার অন্যান্য বไন্ধুরা যে হয়রানি মূলক মামলার কথা এখানে তুলে ধরছেন, সেগুলি কোনওটাই আমি অস্বীকার করিনি। এই ঘটনাগুলি অবশ্যই বিরক্তিকর এবং এর বিরুদ্ধে মোকাবিলা করার প্রয়োজন আছে।’
(আরও পড়ুন: হাঁড়ির হাল বেজায় খারাপ! শনিবার বক্স অফিসে খাবি খেল I Want To Talk, বরং ২৩তম দিনে বাজিমাত꧅ ভুল ভুলাইয়া ৩-র)
(আরও পড়ুন: সাগরꦡে সহজ-প্রিয়াঙ্কা, খেললেন সমুদ্রে, খেলেন কবজি ডুবিয়ে! কোথায় গেছিলেন মা-ছেলে)
ইমতিয়াজ আরও বলেন, ‘আমি শুধুমাত্র এই কথাটি বলতে চেয়েছিলাম, একজন বা কয়েকজন পুরুষের জন্য সকলকে খারাপ মনে কဣরা উচিত নয়। একজনের জন্য সকলেরই বদনাম হচ্ছে। এটি সত্যি লজ্জাজনক। লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলকে সম্মান করা উচিত। একজন শিল্পী হিসাবে অনেক বেশি সচেতন থাকা উচিত আমাদের।’