গুড্ডি, অভিমান, শোলে, সিলসিলা-র মতো একাধিক ছবি দিয়ে দর্শকমনে জায়গা করে নিয়েছিলেন জয়া বচ্চন কেরিয়ারের শুরুতেই। এমনকী, অমিতাভ অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার অনেক আগেই, পরিচিতি পয়েছিলেন জয়া। তবে কোথাও গিয়ে একটা আক্ষেপ এখনও রয়ে গিয়েছে বর্ষীয়ান অভিনেত্রীর মনে। তিনি মনে করেন, ভারতীয় চলচ্চিত্রে তাঁর অবদানের জন্য ꦅপর্যাপ্ত স্বীকৃতি পাননি।
নাতনি নভ্যা নন্দার পডকাস্ট শো-তে এই নিয়ে কথা বলতে শোনা গেল জয়াকে। অমিতাভ-পত্নীকে বলতে শোনা য⛦ায়, ‘যখন একজন শিল্পী স্বীকৃতি পান না, তখন সত্যিই খারাপ লাগে। আমি মনে করি যে আমরা এত পাথ-ব্রেকিং পারফেরমেন্স, এত ভালো ভালো সিনেমার জন্য যে স্বীকৃতি পেয়েছি তা যথেষ্ট নয়। আমি স্বীকৃতির কথা বলছি, প্রশংসা নয়। তাহলে ধরে নিতে হবে এটা আমার ভাগ্য। আমি বলব না যে আমার সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। শুধু বলতে পারি, আমার খারাপ লাগছিল, এটা অন্যায়।’
আরও পড়ুন: গোলাপি বেনারসিতে হাসিমাখা মুখ! বিয়ের ছবি দ꧟িলেন প্রশ্মিতা, কী প্রতিক্রিয়া অনুপমের
জয়া-কন্যা শ্বেতা বচ্চন নন্দাও তাঁর পেশায় আসা বাধা ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খোলেন। বলেন, তাঁর প্রথম বই প্যারাডাইস টাওয়ারস (২০১৮) এর জন্য প্রাপ্ত নেতিবাচক পর্যালোচনা তাঁর উপর গভীরভাবে প্রভাব ফেলেছিল। শ্বেতা স্বীকার করে নেন যে, সেই অভিজ্ঞতা তাঁ𝄹র আত্মবিশ্বাসকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এবং নিজের মধ্যেই প্রশ্ন উঠেছিল নিজের ক্ষমতা নিয়ে।
আরও পড়ুন: ‘যদি না বলত…’! কীভাবে কোটিপতি আম্বানি বাড়ির বউ হয়েছ🍬িলেন নীতা? মুকে🐭শ জানান…
জয়াকে শেষবার দেখা গিয়েছে করণ জোহরের পরিচালনায় রকি অর রানি কি প্রেম কাহানি-তে। যেখানে তিনি রণবীর সিং, আলিয়া ভাট, ধর্মেন্দ্র এবং শাবানা আজমির সঙ্গে স্ক্💜রিন শেয়ার করেছিলেন।
আরও পড়ুন: কাঞ্চন অ♎তীত! ভালোবাসার মানুষের গালে গাল ঠেকিয়ে পিঙ্কি, ছবি দিতেই হৈচৈ
বর্তমানে প্রায় রোজই ট্রোলের মুখে পড়তে হয় অভিনেত্রীকে। নভ্যার পডকাস্টে তা নিয়ে কথাও বলেছেন। তাঁকে নিয়ে যে মিম বানানো হয়, সেটাও নজরে আসেন বলেই জানিয়েছেন তিনি। বলেন, অনেকেই আজকাল এগুলো থেকে রোজগার করেন, তাই নিয়ে খারাপ লাগা নেই তাঁর মনে। তাঁর🐷 রেগে যাওয়া ভিডিয়োগুলো ইউটিউব, ইনস্টা, টুইটে ছাড়া হয়। তাতে কিছু কিছু যায় আসে না। কোনও মন্তব্যও করতে চান না।
সঙ্গে জয়া অবশ♉্য সবাইকে মনে করিয়ে দেন, লোক থাকে খারাপ অভিনেত্রী, খারাপ সাংসদ বলতেই পারে। কিন্তু তাঁর চরিত্র নিয়ে কথা ব🥂লার অধিকার কারও নেই। এগুলো মানুষের মনে রাখা উচিত।