‘আমি তখন নবম শ্রেণি, আমি তখন শাড়ি….’। না, ক্লাস নাইন নয়, তখন তিনি ক্লাস ইলেভেনের ছাত্রী আর পরনে একদম ক্যাজুয়াল পোশাক। কালো রঙা প্যান্ট, উপরে বেগুনি টপ আর কালো বুকচেরা জ্যাকেট। পায়ের সামনে দু-হাত বাড়িয়ে পোজ দিতে ব্যস্ত কিশোরী। কাজল কালো চোখের সপ্রতিভ চাউনিতে মায়াবী ঝলকানি। চিনতে পারছেন এই কিশোরীকে? আরও পড়ুন-দাদাইয়ের কোলের মিষ্টি খুদে এখন বং ক্রাশ! অভিনয় বাদে ܫগানেও ওস্তা🦹দ, কে বলুন তো
সম্প্রতি সংবাদ শ🍃িরোনামে রয়েছেন এই টেলি নায়িকা। মাস কয়েক আগেই ডিভোর্সের ঘোষণা সেরেছেন নিজেই। বিয়ে ভাঙতে না ভাঙতেই তাঁর নতুন ಞপ্রেমের চর্চা তুঙ্গে। নিশ্চয় বুঝে গিয়েছেন এতক্ষণে? হ্যাঁ, এই কিশোরী আর কেউ নন জিতুর ‘বাচ্চা বউ’ থুড়ি প্রাক্তন স্ত্রী নবনীতা দাস।
সোমবার নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে অতীত হাতড়ালেন নবনীতা। ‘ফেলে আসা অতীত’ এই শিরোনামে নিজের স্কুলজীবনের ছবিটি শেয়ার করেন অভিনেত্রী। 🎐𓂃কমেন্ট বক্সে জানান, ক্লাস ১১-এর এই ছবিটি ২০১২ সালের। ১১ বছর পুরোনো ছবিতে চেনা দায় নবনীতাকে।
মন্তব্য বাক্সেও পুরোনো স্মৃতি রোমন্থন করেছেন ‘বিয়ের ফুল’-এর নায়িকা। জানিয়েছেন, সেই সময় গড়িয়া স্টেশন রোডে থাকতেন তিনি। কলেজ জীবনে অভিনয়ের দুনিয়ায় পা দেন নবনীতা। ২০১৫ সালে ‘দীপ জ্বেলে যাই’ সিরিয়ালে প্রথমবার দেখা মিলেছিল তাঁর। তাঁকে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা দেয় ‘অর্ধাঙ্গিনী’। সেই ধারাবাহিকে জিতুর নায়িকা হয়ে ধরা দেন নবনীতা। সেটেই শুরু তাঁদের প্রেমের গল্প। 🌳যা কাঙ্খিত পরিণতি পায় ২০ꦫ১৯ সালে। বিয়ের পর্ব সারলেও তা টিকলো না। এই গল্পের হ্যাপি এন্ডিং হল না সিরিয়ালের মতো।
টেলিপাড়ায় জল্পনা জিতু এখন অতীত! স্নেহাল অধিকারীর সঙ্গে নাকি মন দেওয়া-নেওয়া সেরে ফেলেছেন নবনীতা। নায়িকার এই বিশেষ বন্ধুকে নিয়ে কৌতুহল সবার মনেই। পেশায় ব্যবসায়ী স্নেহাল। নতুন প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে নবনীতা জানিয়েছেন, ‘স্নেহাল আমার নতুন বন্ধু। কয়েক মাস হল আলাপ হয়েছে। তার সঙ্গে তো এমন কোনও কথা রটা উচিত নয়।’ তবে টেলিপাড়া 🍸বলছে অন্য কথা। স্নেহাল নাকি নবনীতার কাছের মানুষ হয়ে উঠেছেন মাত্র কয়েকদিনেই।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে জিতুর সঙ্গে আইনি বিচ্ছেদের আবেদন জানিয়েছেন নবনীতা। তারপর আদালত থেকে ৬ মাসের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল, অগস্টে সেই মেয়াদ শেষ হয়েছে। স𒀰েপ্টেম্বরে ডিভোর্সে চূড়ান্ত সিলমোহর পড়ার কথা ছিল। সেই নিয়ে যদিও দুই পক্ষই চুপ।