বিয়ে ভাঙা নিয়ে গত কয়েক মাস ধরে আল🍬োচনার কেন্দ্রে থেকেছেন পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিনেত্রী সত্ত্বাকে ছাপিয়ে গিয়েছে কাঞ্চন মল্লিকের দ্বিতীয় বউ পরিচয়। তবে সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের নাতনি কঠিন পরিস্থিতিতেও হার মা෴নেননি।
বছর তিনেক আগে যখন বরের পরকীয়ার কথা মুখ ফুটে বলেছিলেন পিঙ্কি, তখন কম বিতর্ক হয়নি। শ্রীময়ী সরাসরি জানিয়েছিলেন, বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে তিনি সম্পর্কে জড়াবেন না। যদিও চলতি বছরের গোড়ায় সবটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। জানুয়ারি মাসে পিঙ্কি-কাঞ্চনের ডিভোর্স চূড়ান্ত হয়🐭। ফেব্রুয়ারিতেই আইনি বিয়ে সারেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী। হালে আন্দোলনরত ডাক্তার তথা টলিপাড়ার শিল্পীদের বেতন-বোনাস-পুরস্কার নিয়ে প্রশ্ন তুলে একঘরে কাঞ্চন।
কাঞ্চন তাঁর জীবনের ‘ভুল’, সেটা শুধরে নিয়ে এগোচ্ছেন পিঙ্কি। আপতত ১১ বছরের শিশুপুত♍্রকে আগলেই তাঁর জীবন। আরজি করের নির্যাতিতা তরুণীর বিচার চেয়♋ে পথে নেমেছেন। সেখানেও সঙ্গ দিয়েছে ছেলে। পিঙ্কির শক্তির উৎস তাঁর ছেলে। ওশের দিকে তাকালে কাঞ্চনের ছায়া পান না পিঙ্কি। বরং বলেছেন, তাঁর শ্বশুরমশাইয়ের মতো দেখতে ওশকে।
মাতৃত্ব, মাতৃত্বের যন্ত্রণা নিয়ে অকপট পিঙ্কি। এসভিএফ টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পিঙ্কির কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল, কঠিন সময়ে ছেলেকে কতটা পাশ🍸ে পান? জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘সব সময়। যবে থেক♛ে ও হয়েছে। ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ওই মুহূর্তটা আমি কখনই ভুলব না। যাঁরা মা হয়েছেন তাঁরা সকলেই বুঝতে পারবেন। যন্ত্রণা ছাড়া মা হওয়া যায় না। শুয়ে আছি। হঠাৎ করে দেখছি এটা কাঁথায় মোড়া ছোট্ট একটা কী জিনিস আমার গালের কাছে রাখল বিশ্বাস করুন। আমার মাথাটা ওই দিকে তো, আমার চোখটা সরাসরি চলে যায় ওর চোখে। পুরো চোখাচখি হয়। আমার ছেলে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে আছে। ওই আই কনটাক্টটা না আমি জীবনে কখনই ভুলব না। ওর তো মনে থাকার কথা নয়। তবে আমি ওকে বলি, যখন তুই প্রথমবার আমায় দেখেছিলি, তখন দেখেছিলি এমন করে।’
আরও পড়ুন-‘বিষাক্ত পুরু༺ষের প্রতি বিশ্বস্ত থেকে…’, কাঞ্চন-বিতর্কের মাঝেই চাঁচাছোলা দ্বিতীয় বউ পিঙ্কি
ক্যালকাট💧া ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ক্লাস ফাইভের ছাত্র ওশ। বয়সের চেয়ে অনেক পরিণত সে। বাবা-মা'র বিচ্ছেদই তাঁকে অল্প বয়সেই পরিণত করে তুলেছে। এমনকি মা-কে ডিভোর্স পেপারে সই করার জন্যও ওশই অনুপ্রাণিত কর🐓েছিল।