কার কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিক টানটান উত্তেজনায় ভরপুর পর্বে দাঁড়িয়ে রয়েছে এখন। শিমুল মাঝে বিশ্বাস করতে শুরু করে যে তার স্বামী, দেওর এবং জা বদলে গিয়েছে। কিন্তু অচিরেই তার সেই ভুল ভাঙল। আসলে প🍃রাগ, পলাশ এবং প্রতীক্ষার যে গোটাটাই একটা ষড়যন্ত্র ছিল সেটা পলাশ প্রতীক্ষার বৌভাতে বুঝতে পারে শিমুল। শতদ্রু এবং শিমুলের নামে গয়না চুরির অভিযোগ দেওয়া হয়। পুলিশ ধরে নিয়ে যায় শতদ্রুকে। কোর্টেও তোলা হবে বলে জানায়।
কী দেখানো হচ্ছে কার কাছে কই মনের কথায়?
এদিকে শিমুল তার পরিবারের ষড়যন্ত্রে বন্ধুকে এভাবে শাস্তি পেতে দেখে আকুল হয়ে ছুটে যায় থানায়। জানায় কোর্ট থেকে ছাড়িয়ে আনবে শতদ্রুকে। শুধু তাই নয় বন্ধুকে বকা দেয় ওর কথা না শোনার জন্য। বলে সে ওকে ওদের বাড়িতে আসতে দিতে চাইত না এই ভয়ের জন্যই। বিরক্ত হয়ে নয়। এরপর সে জানায় তার শܫ্বশুরবাড়ি সে ছেড়ে দেবে থাকবে না আর ওখানে। বাপের বাড়িও ফিরবে না। নিজের ব্যবস্থা নিজেই করবে।
শিমুল শতদ্রুর এই বিপদে ত🌠াদের পাশে থাকে তার তিন বন্ধু, বিপাশা, সুচরিতা আর শীর্ষা। পুলিশও জানায় তাদের শতদ্রুকে দেখে অপরাধী মনে হয়নি। ওকে সহজেই কোর্ট থেকে ছাড়িয়ে নেওয়া যাবে। অন্যদিকে শতদ্রু জানায় কে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে সেটা প্রমাণ হলেই সে স্টেপ নেবে। মানহানির মামলা করবে, শিমুল জানায় সে এই লড়াইয়ে বন্ধুর পাশে 🎐থাকবে। এখন গল্প কোন দিকে মোড় নেয় সেটাই দেখার।