কার কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিকে ফের একটি টানটান মোড় হাজি🅘র। জেল থেকে অবশেষে ছাড়া পেল শিমুল। আর প্রাক্তন স্ত্রী জেল থেকে ছাড়া পেতেই বদলে গেল পরাগ। ক্ষমা চাইল শিমুলের থেকে। এবার🌳?
কার কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিকের আজকের পর্ব
শিমুল নিরপরাধ প্রমাণ হতেই পরাগ জানিয়ে দেয় সে জানত শিমুল আর যাই করুক এমন কাজ করবে না। সে এটুকু বিশ্বাস করে বা চেনে তাকে। অন্যদিকে প্রতীক্ষা যখন একবার শিমুলকে মারতে গিয়েছিল তখন এবারও সে একই কাজ করতে পারে। এরপরই পরাগ এসে শিমুলের সঙ্গে কথা বলতে চায়༺। কিন্তু শিমুল তাকে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়। উল্টে শতদ্রুকে বলে তার সঙ্গে যেতে নইলে নাকি সে যাবেই না।
আরও পড়ুন: জাতীয় পুরস্কার🐟 থেকে বাদ ইন্দিরা গান্ধী - নার্গিস দত্তের নাম! আর কোন কোন বদল আনল মোদী সরকার?
শিমুলকে নিয়ে সকলে বিপাশার বাড়িতে আসে। ওকে বরণ করে ঘরে তোলে বিপাশার শাশুড়ি। সক♑লে কথা বলতে থাকেন শিমুল আর শতদ্রুর সম্পর্ক নিয়ে। ও যে বন্ধুর জন্য বিয়ে ভেঙেছে সেই প্রসঙ্গও উঠে আসে। তখন পাড়ার লোকজন সব শুনে জা🐼নিয়ে দে তাঁরা শিমুল আর আর শতদ্রুর বিয়ে দেবেন।
শিমুলকে ফেরাতে হাজির শিমুলের শাশুড়ি
শিমুলকে বাড়ি নিয়ে যেতে তার শাশুড়ি এসে হাজির হয় বিপাশার বাড়িতে। জানায় পুতুল খুব অসুস্থ তার আবার জ্বর এসেছে। শিমুলকে খুঁজছে। সকলেই বারণ করে শিমুলকে সেই বাড়িতে ফিরে যেতে। শতদ্💫রুও বলে সেই একই কথা। তবুও শিমুল জানায় সে ও বাড়িতে যাবে। তবে আর থাকবে না। পুতুলকে দেখেই চলে আসবে এখন দেখার পালা এটাই যে শেষ পর্যন্ত কী হয়।
আরও পড়ুন: : বিশ্বব্যাপী ৮১ কোটি আয় তেরি বাতো মে অ্যা🌞য়সা উলঝা জিয়๊ার! ধন্যবাদ জানাতে হলে হাজির শাহিদ কাপুর
কার কাছে কই মনের কথা প্রসঙ্গে
এই ধারাবাহিকটি জি বাংলায় সম্প্রচারিত হয়। এটি রোজ সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা থেকে দেখা 🍌যায়। এখানে মুখ্য ভূমিকায় আছেন মানালি দে, দ্রোণ মুখোপাধ্যায়, স্নেহা চট্টোপাধ্যায়, বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায়, প্রমুখ।