পরাগকে খুন করার অপরাধে শিমুল এখন জেলে। তাকে এদিন তোলা হবে কোর্টে। সেখানে উপস্থিত হয়েছে তার তিন বন্ধু সুচরিতা, শীর্ষা, বিপাশা।🦩 সঙ্গে আছে তার শাশুড়ি, বর, এবং দেওর। এদিন পর্বের শুরুতেই দেখা যায় ফের বাকবিতণ্ডায় জড়িয়েছে দুই পক্ষের উকিল অনির্বাণ এবং অনুরাধা। এরই মধ্যে সেখানে এসে উপস্থিত হয় শতদ্রু।
শ🥂তদ্রু আসায় ভীষণই খুশি 🐻হয় বিপাশারা। তারা জানায় তারা চাইছিল যাতে শতদ্রু আসে কোর্টে। কিন্তু তাকে জড়িয়ে যদি আবার কোনও আকথা কুকথা রটানো হয় তাই বলেনি। শতদ্রু জানায় সে এখন নিজের মান সম্মান নিয়ে ভাবছে না। এর মধ্যেই পরাগদের উকিল অনির্বাণ বলে যে শিমুল এবং শতদ্রুর কলেজ লাইফ থেকে প্রেম। সেই প্রেমের জন্যই তারা পরাগকে বিষ দিয়ে মারতে চায়।
আরও পড়ুন: সিরিয়াল-সিনেমার পর সিরিজে হাতেখড়ি বাসবদত্তার, গণধর্ষ🉐ণের বিরুদ্ধে এবার 'শক্তিরূপেন' রূপে অভিনেত্রী
এরপর মধ🦄ুবালা দেবী অর্থাৎ শিমুলের শꦦাশুড়িকে ডাকা হয় কাঠগড়ায়। তিনি এসেই জানান শিমুল তাঁকে এবং তাঁর মেয়েকে সহজেই আপন করে নিয়েছিল। তাঁদের পাশে থেকেছে সমস্ত আপদে বিপদে। ডিভোর্সের পরও সে কোথাও যায়নি। কিন্তু পরাগকে বিষ দেওয়ার পর তিনি আর শিমুলকে আপন মনে করেন না। তাঁর কাছে আগে তাঁর ছেলে, এমনটা স্পষ্ট করে দেন।
এরপরই শিমুলের উকিল আরাধনা জিজ্ঞেস করেন যে মধুবালা দেবী কি দ🍸েখেছেন শিমুলকে বিষ খাওয়াতে? উত্তরে তিনি জানান সেটা দেখেননি। কিন্তু শিমুল ছাড়া আর কারও স্বার্থ থাকতে পারে না পরাগকে খুন করার জন্য। এখন দেখার পালা এটাই যে কী করে শিমুল এই মিথ্যের জাল কেটে বেরোতে পারে। তবে নায়িকা তার বন্ধুদের জানায় সে বাঁচতে চায় না। জেলেই থাকতে চায়।
আরও পড়ুন: দেবের প্রেমিকা এবার আইটেম গার্⭕ল! বিদ্যুতের ক্র্যাকে নেচে আগুন ঝরালেন রুক্মিণী
কার কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিক প্রসঙ্গে
কার 🥃কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিকটি জি বাংলায় দেখা যায়। এটি প্রতিদিন সাড়ে ছয়টা থেকে সম্প্রচারিত হয়। এখানে সম্প্রতি উকিল হিসেবে এন্ট্রি নিয়েছেন রাজা গোস্বামী এবং দেবপ𒁃র্ণা চক্রবর্তী।