স্বামী সইফ আলি খান এবং বড় ছেলে তৈমুরের সঙ্গে রবিবার মধ্যাহ্নভোজে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান। স্বামী এবং ছেꦦলের সঙ্গে রঙ মিলিয়ে এ দিন পোশাক পরেছিলেন বেবো। মুম্বইয়ের এক রেস্তোরাঁর বাইরে পাপারাৎজ্জির লেন্সবন্দি হন তাঁরা। নেটমাধ্যমে পতৌদি দম্পতির ছবি ভাইরাল হতেই নেটিজেনের প্রশ্ন, ছোট ছেলে জাহাঙ্গির আলি খান কোথায়?
ছবিতে সইফ আলি খানের সঙ্গে গাড়ি থেকে নামার সময় করিনাকে তৈমুরের হ꧒াত ধরে থাকতে দেখা গিয়েছে। এক অনুরাগী মন্তব্য করেছেন, ‘তৈমুর খুবই কিউট। ছবিতে ত🐻াঁর পাউটিং দেখুন।’ অপর একজনের মন্তব্য, ‘তাঁর ছেলে জেহ কোথায়?’
আরও পড়ুন: পাহাড়ের কোলে, বনে-জঙ্গলে গায়ে ঝলমলে রোদ মেখ༺ে মধুমিতা, কোথায় ছুটি 💜কাটাচ্ছেন?
বেশ কয়েক বছর একে অপরকে ডেট করার পর ২০১২ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন সইফ আলি খান এবং করিনা কাপুর খান। ২০১৬ সালে তাঁদের প্রথম সন্তান তৈমুরের জন্ম হয়। গত বছর পতৌদি দম্পতির কোল আলো করে আসে দ্বিতীয় পুত্র জেহ। সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে করিনা বলেছিলেন, পাপারাজ্জি ক্রমাগত তাঁর ছেলের ছবি তোলেন এই বি🧜ষয়টা মোটেই পছন্দ নয় তাঁর।
আরও পড়ুন: ꦫআমিরের ‘লাল সিং চাডဣ্ডা’ নাকি অক্ষয় অভিনীত 'রক্ষা বন্ধন', তৃতীয় দিনে এগিয়ে কে?
করিনা ইটাইমসকে বলেছেন, ‘তাঁদের যতটা আমাদের সম্মান করতে শেখা উচিত, আমি ক্রমাগত তাঁদের একই কথা বলতে পারি না। এবং আমি মনে করি তাঁদেরও একটি নির্দিষ্ট উপায়ে সম্মান রাখা উচিত, কারণ আমরা তাঁদের অনেক সম্মান করি। আমি তাঁদ🦋ের আমার বাচ্চাদের কোনও ছবি তুলতে বাধা দিচ্ছি না। সুতরাং তাঁদের বোঝা উচিত, একটা রেখার মধ্যে থাকা উচিত। তাই যখন আপনি বিমানবন্দরে ছবিগুলি তোলেন বা যেখানেই হোক ক্রমাগত ক্লিক করেন ওঁদের ছবি, এতটাও আমার পছন্দ নয়।’
আরও পড়ুন: ‘চিকিৎসক বলেছিল অস্ত্রোপচারে ওঁর প্রাণ যেতে পারে..’, ঈশ্বরে আস্থা রেখেছিলেন জন🥃ি!
তিনি আরও যোগ করেছেন, ‘কিন্তু আমি মনে করি ওরা এটা বুঝতে পেরেছে। তাই পাপারা𒅌জ্জি🗹দের সঙ্গে আমাদের সুন্দর সমীকরণ রয়েছে। আমি মনে করি ওঁরা এই সত্যটিকেও সম্মান করে। আমরা তাঁদের সেই ছবির জন্য পোজ দিয়েছি, তাই এখন ওঁরা ফিরে যেতে পারে। আমি সত্যিই প্রশংসা করি ওঁদের এটা করার জন্য।’