বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে শিবপ্রসাদ-নন্দিতার বহুরূপী। পুজো রিলিজ বাংলা ছবির মধ্যে এক নমꦫ্বরে এই ছবি। পুজোর প্রতিটি দিনেও 'বহুরূপী'র প্রায় প্রতিটি শো-এর দর্শকাসন ভর্তি ছিল। পুজো শেষের পরেও সেই হ্যাংওভার কাটেনি। এর মাঝেই বহুরূপীর রিভিউ দিলেন কুণাল ঘোষ। হ্যাঁ, তৃণমূলের মুখপাত্র লক্ষ্মীপুজোর আবহে শিবপ্রসাদের ডাকাত-পুলিশের গল্🤪প নিয়েে ফেসবুক স্টেটাস দিলেন।
যদিও সেখানে শিবপ্রসাদের প্রশংসার পাশাপাশি থাকল বামদের উদ্দেশ্যে খোঁচা। ফেসবুকের বাম এবং অতিবামেদের ‘বহুরূপী’ বলে বিদ্রুপ করেন কু♈ণাল। তিনি লেখেন, ‘বহুরূপী দেখুন। পর্দায় শি๊বপ্রসাদকে। আর ফেসবুকে বাম, অতি বামকে। দুরন্ত বিনোদন।’ কুণালের এই পোস্ট ঘিরে হইচই নেটমাধ্যমে। কমেন্ট বক্সে তৃণমূল সমর্থকরা একবাক্যে নেতাকে সমর্থন জানান। অন্যদিকে বামপন্থীরা পালটা প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করেন কুণালকে।
একজন লেখেন, 'যাইহোক না কেন...আপনাকে কেউই 'টেক꧂্কা' দিতে পারবে না'। আরেকজন লেখেন, ‘বাম চিন্তায় মাথা ব্যাথা? বাম লাগান’। আরেকজন সরাসরি খোঁচা দিয়ে লেখে🌌ন, ‘সারদার সব থেকে বড় বেনিফিসারি মমতা ব্যানার্জী... আমার সাথে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হোক ... আমি মিথ্যা কথা বলি না..বলা লোকটাও আজ বহুরূপী নিয়ে টিপ্পনী কাটছে....!!’
কুণালের পোস্ট শেয়ার করে নিজের মতামত দিলেন অরিত্র দত্ত বণিক। তিনি লেখেন, ‘বাংলা ছায়াছবি বহুরূপী আগেই দেখেছি, দারুণ সিনেমা। কিন্তু এবারে KG র রেকমেন্ডেশানে পরের বহুরূপীটা দেখবো- ফেসবুকের বাম ও অতিবাম’। সেখানেও 𒐪সকলে কুণালকেই ‘বহুরূপী নম্বর ১’ বলে ট্রোল করল।
প্রসঙ্গত, জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন নিয়ে খোঁচা নিয়ে এখন নেটপাড়ার বড় অংশের রোষের মুখে কুণাল ঘোষ। দ্রোহের কার্নিভালকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি কুণাল ঘোষ। তিনি লেখেন, ‘উৎসবের কার্নিভালে রেকর্ড সংখ্যক পুজো, ভিড়, রেকর্ড বিদেশি, পারফরম্যান্সে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র। এঁরা সবাই তিলোত্তমার ন্যায়বিচারও চান। দ্রোহের কার্নিভালের নামে কিছু বাম, অতি বামের রাজনৈতিক কিছু জমায়েত, বিঘ্ন ঘটানোর জন্য। জুনিয়র ডাক্তার এবং কিছু বাম মিলে কার্নিভাল ফেরত জনতাকে যানজটে ফেললেন। নিজেদের এলাকার দিকে ফেরার পথে পুজো কমিটির সঙ্গে অসভ্যতা করল কিছু লোক। কোনো পুজো কমিটি প্ররোচনায় পা দেয়নি। কিন্তু দুর্গা কার্নিভাল বিঘ্নিত করার এই মরিয়া চেষ্টা মনে রাখা ভালো।’