নবাব পরিবারের মেয়েকে বিয়ে করেছেন অভিনেতা কুণাল খেমু। শর্মিলা ঠাকুরের সুন্দরী মেয়ে সোহা আলি খান যখন কুণাল খেমুকে বিয়ের ঘোষণা করেছিলেন, তখন অবাক হয়েছিলেন অনেকেই। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে, কুণালকে বলতে শোনা গেল, শাশুড়ি শর্মিলা আর শালা সইফ আলি খানের সঙ্গে সাক্ষাতের মুহূর্তে বেশ ভয়ে ভয়ে ছিল🦄েন তিনি নিজেও। রাজ শামানির পডকাস্ট চলাকালীন, কুণাল স্বীকরার করে নেন যে, পরিবারের সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাত তাঁকে আতঙ্কিত বোধ করিয়েছিল।
কুণাল জানান সইফের 😼সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ ছিল অনেকটাই ক্যাজুয়াল। পুল খেলার সময় প্রথম মুখোমুখি হন তাঁরা। এমনকী, সেখানে এসে কুণালের বাইসেপ নিয়ে মন্তব্যও করেছিলেন দাদা সইফ। সব মিলিয়ে সেই সময় খুব বেশি অস্বস্তিতে পড়তে হয়নি। এমনকী, সইফের খোলামেলা স্বভাব, অভিনয় দুনিয়ার বাইরেও নানা জিনিস নিয়ে তাঁর অগাধ জ্ঞানের উল্লেখ করে কুণাল মেনে নেন কীভাবে তা হয়ে উঠেছিল বেশ মজাদার ও আকর্ষ𝓰ণীয়।
আরও পড়ুন: ভয়ে গায়ে দেবে কাঁটা, ভূত দেখার অভিজ্ঞতা ভাগ করে ন🐽িলেন অজয় দেবগন
তবে হবু শ্বশুর-শাশুড়ি, অর্থাৎ নবাব পতৌদি আর শর্মিলার বেলা পরিস্থিতি অত সহজ ছিল না। সোহার সুন্☂দরী বাঙালি মায়ের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার সাহসও জোগার করতে পারেননি। এমনকী, এক প্রশ্নের এক জবাব দিচ্ছিলেন। তবে দ্বিতীয় সাক্ষাকের সময় থেকে ধীরে ধীরে সাহস পান। তিনি যেমন শর্মিলার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে শুরু করেন, তেমনই তাঁদের মধ্যে গড়ে ওঠে একটি উষ্ণ সম্প⛦র্কও।
আরও পড়ুন: মার্চ থেকে জি বাংলায় শুরু ‘যোগমায়া’, তবে পেল না প্রাইম টাইম! জায়গা নিল হ♋িট মেগার
বহু বছর প্রেম করার পর ২০১৫ সালে বিয়ে করেন কুণাল ও সোহা।🦩 আর ২ꦆ০১৭ সালে জন্ম হয় তাঁদের একমাত্র সন্তান ইনায়ার।
আরও পড়ুন: ডান্স দিওয়ানের মঞ্চে ‘মৃত্যু’! মনে আঘাত পেয়ে কেঁদে ভাসালে💎ন মাধুরী
এর আগে কপিল শর্মা শো-তে ꦦএসে বেশ মজার ছলেই কুণালকে বলতে শোনা গিয়েছিল ইংল্যান্ডে লেখাপড়া করা বউ সোহারইংরেজি বুঝতে নাকি মাঝে মাঝে তাঁকে হাতড়াতে হয় ডিকশনারি। সেই সময় কুণাল মস্করা করে বলে ওঠেন, ‘অক্সফোর্ড থেকে পড়🎶াশোনা করেছে। ওর ইংরাজি তুখোড় আর আমি এখানে পড়াশোনা করা ছেলে, বুঝতেই পারছেন অবস্থা। আমরা যখন ঝগড় করি- আমি হিন্দিতে করি, ও ইংরাজিতে করে। ঝগড়ার মাঝে সেদিন এমন একটা শব্দ বলল, যা মাথার উপর দিয়ে গেল। আমি সোজা বাথরুমে, গুগল করে দেখলাম। তারপর ফিরে এসে আবার ঝগড়া করলাম। তবে হ্যাঁ, সোহার জন্য আমার ইংরেজির শব্দভান্ডার আগের চেয়ে বেড়েছে।’