বিয়ে ভাঙছে অভিনেত্রী এবং সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার কুশা কপিলার। স্বামী জোরওয়ার সিং আলুওয়ালিয়ার সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা পরপরই তীব্র কটাক্ষের মুখে পড়েছেন কুশা। কুরুচিকর ও অসংবেদনশীল আক্রমণের মুখ পড়তে হচ্ছে 'মাসাবা মাসাবা' তারকা কুশা কপিলাক𝓀ে।
নেটদুনিয়ায় অনেকেই কুশা কপিলার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। কুশা কপিলা ও করণ জোহরের কথোপকফনের একটি পুরনো ভিডিয়ো নে💛ট দুনিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। যেখানে তাঁরা বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে কথা বলেছিলেন। কুশা তাঁর উপর এহেন আক্রমণ নিয়ে মুখ না খুললেনও, সরব হয়েছেন তাঁর সদ্য প্রাক্তন স্বামী জোরওয়ার সিং আলুওয়ালিয়া। জোরওয়ার সিং আলুওয়ালিয়ার কথায়, কুশার উপর এধরনের আক্রমণ কুরুচিকর।
আরও পড়ুন-মহারাষ্ট্রে প্রবল বৃষ্টি, ভেঙে পড়ল প্রয়াত অভি꧟নেত্রী নূতনের বাংলোর একটা অংশ
আরও পড়ুন-খাওয়া-পান করার মতোই মহিলাদের ‘যৌন সুখ’কেও স্বাভাবিক চোখে দেꦫখা উচিত: কাজল
আরও পড়ুন-প্রশিক্ষণ শেষ,✃ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিচ্ছেন রবি কিষাণের মেয়ে ঈশিতা
জোরওয়ার সিং আলুওয়ালিয়া বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারি যে আমরা এখন পাবলিক ফিগার, তবে আমরা এখনও কিছু জিনিসকে পবিত্র রাখার চেষ্টা করছি। সেগুলির মধ্যে রয়েছে আমাদের বিয়ে এবং একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা। বিবাহবিচ্ছেদ, অনেকটা আমাদের বিয়ের মতোই দুজনের নেওয়া সিদ্ধান্ত। অনেক ভেবে-চিন্তে একসঙ্গে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি একটি কঠিন ও ব🐈েদনাদায়ক সিদ্ধান্ত ছিল কিন𓂃্তু আমাদের উভয়ের সুস্থতার জন্য আমরা সম্মিলিতভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
জোরওয়ার কুশার চরিত্র নিয়ে নোংরা আক্রমণ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘গত ২৪ ঘন্টার মধ্যে যা ঘটেছে, কুশাকে যেভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে সেটা আমায় কষ্ট দিয়েছে এবং হতাশ করে তুলেছে। কুশার চরিত𓆉্রকে আক্রমণ করা এবং তাকে খলনায়িকা করে তোলা লজ্জাজনক। আসু🔯ন, আমরা সবাই ভালো কিছু করি।’
প্রসঙ্গত, কিছুদিন প্রেম করার পর ২০১৭ সালে বিয়ে করেন কুশা ও জোরওয়ার। বেশ কয়েকবছর সংসার করার পর সোমবার বিচ্ছেদের কথা জানান তাঁরা। লেখেন, ‘জোরাওয়ার এবং আমি পারস্পরিক বোঝাপড়ায় আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই সিদ𓆉্ধান্ত সহজ ছিল না। তবে এই মুহূর্তে এটাই আমাদের জন্য সঠিক। আমরা যে ভালবাসা ভরা জীবন একসঙ্গে কাটিয়েছি তা এখনও আমাদের জন্য সবকিছু। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা বর্তমানে নিজেদের জন্য যা খুঁজছি তা এক নয়। যতক্ষণ আমাদের পক্ষে সম্ভব ছিল ততক্ষণ আমরা একে অপরকে সবটুকু দিয়েছি।’