জওয়ান ছবিটির টিকিটের চাহিদা এখন এতটাই তুঙ্গে যে সিনেমা হলগুলি প্রায় একপ্রকার বাধ্য হয়েছে অন্যান্য ছবি সরিয়ে কেবল জওয়ান চালাতে। তবুও টিকিটের চাহিদা কুলোতে পারছে না। তাই অনেকেই ভোরবেলা শো চালু করেছে। সাড়ে পাঁচটা থেকে একাধিক হলে শো চলছে। 🐻কিন্তু তাই বলে মধ্যরাতের শো! তাও হাউজফুল!
কলকাতার হলগুলিকে টক্কর দিয়ে রায়গঞ্জের এসভিএফ সিনেমা রাত ২.১৫-র শো চালু করেছে। কিন্তু অনেকেই ভেবেছিলেন অত রাতে কে আর সিনেমা দেখতে যাবে। কিন্তু ছবিটা ঠিক উল্টো ধরা পড়ল। প্রথম রো ছেড়ে বাকি গোটা হল ভর্তি। সকলে𝐆ই ওই মধ্যরাতে বসে শাহরুখ ম্যাজিকে ভেসে যাচ্ছেন। সম্প্রতি এমনই একটি ছবি পোস্ট করেছেন এসভিএফের কর্ণধার মহেন্দ্র সোনি।
এদিন টুইটারে মহেন্দ্র সোনি একটি ছবি পোস্ট করেন রায়গঞ্জ এসভিএফ সিনেমার। তিনি এই ছবির মধ্যেই লেখཧেন, 'রাত ২.১৫ এর শো। বাংলায় হয়তো এটাই প্রথমবার। ১৩৩ জন মানুষ সিনেমা দেখছেন। ৮৯.৬ শতাংশ আসন ভর্তি।ও' পোস্টের ক্যাপশনে তিনি লেখেন, 'এসভিএফ সিনেমা রাজগঞ্জ নতুন স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করছে। জওয়ান।'
আরও পড়ুন: পাঠান মুক্তির আগেই তিনটি ছবি✅ সুপারহিট হওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী শাহরুখের, ভাইরাল পুরনো ভিডিয়ো
আরও পড়ুন: জওয়ান দেখে অভি🦄ভূত কিয়ারা-করণ-আনন্দ মাহিন্দ্রারা, বললেন 'শাহরুখকে জাতীয় সম্পদ ঘোষণ🍨া করা হোক'
বহু মানুষ এই পোস্টে কমেন্ট করেছেন। এক ব্যক্তি লেখেন, 'পশ্চিমবঙ্গে অন্তত কলকাতার সমস্ত হলে মধ্যরাতে সিনেমা দেখানোর অনুমতি দেওয়া উচিত। জওয়ানের মতো ছবির অনেক দর্শক এসব শো দেখতে আসব♕ে।' আরেক ব্যক্তি লেখেন, 'এটাই শাহরুখকে নিয়ে উন্মাদনা। ভীষণ ভালো লাগল দেখে।' আরেকজন তো সোজাসুজি বুক মাই শো থেকে হলের অকুপেন্সির স্ক্রিনশট পোস্ট করে♑ছেন।
ফলে বুঝতেই পারছেন দেশ তো বটেই পশ্চিমবঙ্গে জওয়ান নিয়ে মানুষের𓄧 ⛦উন্মাদনা ঠিক কতটা। চলতি বছরে মুক্তি পাওয়া এটা শাহরুখ খানের দ্বিতীয় ছবি। পাঠান ছবিটির মতোই বিপুল সাড়া পাচ্ছে এটি দর্শকদের থেকে।