বাংলাদেশের নায়িকা মাহিয়া মাহিকে ধর্ষণের হুমকি দি🐟য়েছিলেন মুরাদ হাসান ফোনে প্রায় ২ বছর আগে। সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে সেই অডিও টেপ। আর তারপর থেকেই আওয়ামী লিগের এমপি তৎকালীন মন্ত্রী মুরাদ হাসানের ওপর ক্ষুব্ধ সেদেশের জনতা। অডিও ক্লিপ ভাইরাল হওয়ার পর মন্ত্রীত্বের প🐲দ থেকে পদত্যাগ করেন মুরাদ। তবে, তাতেই শেষ নয় ‘পালিয়ে’ যান কানাডায়।
শুধু নায়িকা মাহিয়া মাহি নয়, আরও মেয়েকে এই ধরণের অশ্লীল ও আপত্তিজনক কথা বলার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। আর সেসব নিয়ে বিক্ষোভ বাড়তেই মুরাদ হাসান বꦿৃহস্পতিবার 🧔রাতেই বাংলাদেশ থেকে পাড়ি জমায় কানাডায়। তবে, নারীদের নিয়ে আপত্তিজনক মন্তব্য করায় তাঁকে কানাডায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে ফিরিয়ে দেয় দেশটির বর্ডার সার্ভিস এজেন্সি। কানাডার একটি নিউজ পোর্টালে এমন খবরই প্রকাশিত হয়েছে।
যদিও এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি কানাডার সরকারি সূত্র। যত দূর জানা যাচ্ছে, কানাডা নামার পর মুরাদকে দীর্ঘ সময় জি▨জ্ঞাসাবাদ করা হয়। এমনকী, তাঁকে নিয়ে বাংলাদেশে যে খবর প্রকাশিত হচ্ছে তা নিয়েও একাধ🌄িক প্রশ্ন করা হয়। শোনা যাচ্ছে, মুরাদ যাতে কানাডায় প্রবেশ করতে না পারে সে নিয়ে সরকারের কাছে আবেদন করেছে কানাডার বেশ কিছু অধিবাসী। শোনা যাচ্ছে, কানাডা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের একটি বিমানে উঠেছেন মুরাদ।
ওই অডিও অনুযায়ী, মাহির সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময়ে মুরাদতাঁকে অশ্লীল ভাষায় হুমকি দেন। মাহি তাঁর সঙ্গে দেখা করতে না চাওয়ায় ধর্ষণের হুমকিও দিয়েছিলেন। সেই সময় মাহিয়া মাহির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সেদেশেরই অভি♏নেতা মামনুন হাসান ইমন। তাঁর ফোনেই ফোন করেছিলেন ওই মন্ত্রী। এই ফো꧒নের কথা মেনে নেন মাহি। জানান, ‘এই ঘটনা সেই সময়ও বিব্রত করেছিল, এখনও করছে’।