করোনা লকডাউনের সময় থেকে ভাইরাল হয়েছিলেন ডালহৌসি চত্ত্বরে পাইস হোটেল চালানো নন্দিনী। ফুটপাথে ভাত-তরকারি বিক্রি করে রাতারাতি ইন্টারনেট সেনসেশন হয়ে উঠেছিলেন। এমনকী, ꦿসিনেমায় অভিনয়ও শুরু করেন। তবে হঠাৎই বিপত্তি। এক ভিড♌িয়োতে নন্দিনীকে বলতে শোনা গেল, তাঁর ডালহৌসির দোকান বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
নন্দিনী এর আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন যে, ডালহৌসির দোকানটি তাঁকে ছাড়তে হতে পারে। কারণ সেটি ভাড়ায় নেওয়া। আর সেই﷽ ভয়ই সত্যি হল। নন্দিনী এক কনটেন্ট ক্রিয়েটারকে জানালেন, দোকান থেকে উচ্ছেদ হয়েছেন তিনি ও তাঁর বাবা।
‘বলতে পারো জোর করা হয়েছে। আমার বলার কিছুই নেই। আমার বাবাকে ভাড়ায় দিয়েছিল। বাবা লকডাউনের আগে নিয়েছিল। নিজ𒆙ের জিনিসে প্রভাব খাটানো যায়। অন্যের জিনিসে যায় না।’, বলতে শোনা গেল নন্দিনীকে।
আরও পড়ুন: Kalki 2898 AD-র ঘোড়া দৌড় অব্যাℱহত! বিশ্বব্যপী 𓃲১৫ দিনে ১০০০ কোটির ঘর পেরলো
তবে হাতের থেকে কাজ যায়নি। কারণ নন্দিনী মাসখান✱েক আগেই দোকান খুলেছিলেন নিউটাউন চত্বরে। যার নাম রেখেছিলেন নন্দিনীদির হেঁশেল। আপাতত তাঁর হাতের খাবারের স্বাদ নিতে নিউটাউনই যেতে হবে সকলকে।
সেই ভিডিয়োতে নন্দিনীকে আরও বলতে শোনা গেল, ‘ওখানে 🐲আর মা-বাবাকে কতদিন রাখতাম। মাথার উপরে ছাদ ছিল না। ব্যবসার কথা ব🦹ললে, এখানে আরও বেশি রোজগার হচ্ছে।’ যদিও নিন্দুকরা বলছে, আগের মতো আর ভিড় নেই নন্দিনীর নিউ টাউনের দোকানে। গ্রাহকদেরও অভিযোগ ঝুরিঝুরি। ডালহৌসিতে যে ক্রেজ থাকত নন্দিনীকে ঘিরে, তা এখন গায়েব!
আরও পড়ুন: মলদ্বীপ থেকে ফিরে মেয়ে-জামাই দিল খবর, ছুটে এলেন শ্রীম⛄য়ীর মা কাঞ্চনের বাড়িতে
এই ভিডিয়োর কমেন্ট সেক♏শনে এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘ফুটপাতে দোকান, এমন হাবভাব, ফাইভ স্টা🌱র হোটেলের মালিকেরাও দেখায় না। ফুটপাতে দোকান কোথায় সাধারণ অসহায় মানুষ একটু কম পয়সায় খাবে তা না, খালি বড় বড় কথা, দাম বাড়িয়েই চলেছে, ভগবান যা করে মঙ্গলের জন্য’। আরেক জন লিখলেন, ‘নিউটাউনে দোকান এখন। কিন্তু চলে না, কারণ প্রচুর দাম নেয়। অথচ আসেপাশে প্রত্যেকটা দোকান রমরমিয়ে চলে। ডালহাউসিতে যখন দোকান ছিল সাধারণ মাছ ভাতের দাম নিতো ৮০ টাকা। ওর ঠিক পাশের দোকানে ৪৫ টাকা। এটা কি মানা যায়?’
আরও পড়ুন: অনন্ত-রাধিꦕকার বিয়েতে থাকবেন মোদী, গান্ধী পরিবার থেকে 🎶কে যাবে আম্বানিদের ওখানে?
তৃতীয়জন লিখলেন, ‘সবথেকে বেশি খুশি হয়েছি এই খবর ♋পেয়ে। সত্যিই আবার শান্তি ফিরবে সেই ফুটপাটে যেখানে প্রত্যেকদিন যাত্রাপালা চলত।’