ক্😼রিকেটার হার্দিক পান্ডিয়ার সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার পর সার্বিয়ান অভিনেত্রী-মডেল নাতাশা স্ট্যানকোভিচ তাঁদের ছেলে অগস্ত্যকে নিয়ে ফ꧒িরে গিয়েছেন নিজের দেশে। সেখানেই একমাত্র সন্তানের জন্মদিন পালন করতে দেখা গেল তাঁকে। এদিকে, গোটা দিনটা মন খারাপে কাটল বাবা হার্দিকের।
অগস্ত্যের সঙ্গে সময় কাটানোর ছবি পোস্ট নাতাশার
অগস্ত্যর সঙ্গে সময় কাটানোর একাধিক ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন নাতাশা। একটি ছবিতে তাঁকে তাঁর ছেলেকে কাঁধে নিতে দেখা🙈 গেল। আরেকটি ছবিতে দুজনকে একসঙ্গে হাত ধরাধরি করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। একটি ছবিতে দেখা যায়, মা ও ছেলে একে অপরের কাঁধে মাথা রেখে গাড়ির ভিতরে ঘুমিয়ে পড়েছেন।
আরও পড়ুন: অভিষেককে ডিভোর্স চর্চা ﷽আরও জোরদার করল ঐশ্বর্য! নিউ ইয়র্কে এ কী করলেন বচ্চন বউমা
ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘আমার বুবা (লাল হৃদয়ের ইমোটিকন) তুমি আমার জীবনে শান্তি, ভালোবাসা ও আনন্দ এনেছ। আমার সুন্দর ছেলে। তুমি এত আশীর্বাদ, এত মিষ্টি এবং দয়ালু... সবসময় এভাবেই থেকো… আমি এই পৃথি🤡বীকে তোমার দয়ালু আত্মাকে পরিবর্তন করতে দেব না। আমি সব সময় আপনাদের পাশে থাকব। আমি তোমাকে ভালোবাসি। -মাম্মা’
আরও পড়ুন: হঠাৎ করে কি টাকার দরকার? ৭ ক🎉োটির জন্য যে কাজ তড়িঘড়ি করলেন সোনু নিগম
মঙ্গলবারই ইনস্টাগ্রামে ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছিলেন হার্দিক। পাল্লেকেলেতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় ভারতীয় দলের সঙ্গে রয়েছেন হার্দিক। তবে জন্মদিনে ছেলের থেকে দূরে থাকার কষ্ট ফুটে উঠেছিল তাঁর পোস্টে। হার্ꦚদিক নিজের সন্তানের জন্য বার্তা দেন, ‘তুমি আমাকে প্রতিটা দিন চালিয়ে যাও। শুভ জন্মদিন আমার দুষ্টুমির সঙ্গী, আমার পুরো হৃদয়, আমার আগুন, তোমাকে শব্দের বাইরে 🅺ভালবাসি।’
আরও পড়ুন: 'শিল্পীদের টেকেন ফর গꦰ্রান্টেড বলে ধরবেন না, নিয়ম তৈরꦇির কমিটিতে আমরাও যেন থাকি'
চলতি মাসের শুরুতে, জুলাꦫইয়ে বিচ্ছেদের কথা নিশ্চিত করেন নাতাশা ও হার্দিক। ‘৪ বছর একসঙ্গে থাকার পর, হার্দিক এবং আমি পারস্পরিকভাবে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা একসঙ্গে আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি এবং আমাদের সবটুকু দিয়েছি এবং আমরা বিশ্বাস করি এটা আমাদের দুজনের জন্যই সবচেয়ে ভালো। আমরা একসঙ্গে আনন্দ, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাহচর্য উপভোগ করেছি। আমাদের পক্ষেও এটা এক কঠিন সিদ্ধান্ত ছিল।’
এরপর একসঙ্গে ছেলের অভিভাবকত্ব পালন করবেন বলেই ঘোষণা করেন তাঁরা। লেখেন, ‘আমরা অগস্ত্যের সঙ্গে আশীর্বাদপ্রাপ্ত, যিনি আমাদের উভয়ের জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবেন সবসময় এবং আমরা তাঁর সুখের জন্য যাতে সবকিছ෴ু করতে পারি, তাই ’
একটি পরিবার বেড়ে ওঠার কারণে এটি আমাদের পক্ষে এক কঠিন সিদ্ধান্ত ছিꦏল। আমরা অগস্ত꧋্যের সঙ্গে আশীর্বাদপ্রাপ্ত, যিনি আমাদের উভয়ের জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবেন সবসময় এবং আমরা তার সুখের জন্য, তাকে যা কিছু করতে পারি তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সহ-পিতামাতা হব।