নীতিশ ভরদ্বাজ, মহাভারত টেলিভিশন সিরিজে কৃষ্ণের চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সꦛুপরিচিত, বর্তমানে তার স্ত্রী (ডিভোর্সের মামলা চললেও, ডিভোর্স হয়নি) স্মিতা ভরদ্বাজের বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে দ্বারস্থ হয়েছেন পুলিশের। অভিনেতা ভোপাল পুলিশের কাছে তাঁর অভিযোগ দায়ের করেন। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। নীতিশ তাঁর স্ত্রীর উপর মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ এনেছেন এই জানিয়ে যে, তাঁ🌠দের সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে দিচ্ছে না তাঁকে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী।
চিন্ময় বৈদ্য, স্মিতা ভরদ্বাজের প্রতিনিধিত্ব করে বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। নীতীশের আনা বিবৃতিগুলিকে মিথ্যা দাবি করে তিনি বলেন, ‘নীতিশ ভরদ্বাজের বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং মানহানিকর প্রকৃতির। এটি একটি ব্যক্তিগত বিষয় যেখানে আমার মক্কেলের 🥀সন্তানরা জড়িত, এবং মামলাটি বিচারাধীন। আমরা শীঘ্রই একটি বিবৃতি প্রকাশ করব, ঘটনাগুলি বর্ণনা করব।’
ভোপালের পুল🥃িশ কমিশনার হরিনারায়ণচারী মিশ্র, ইটাইমস-কে নীতিশের দায়ের করা অভিযোগ সম্পর্কে নিশ্চিত করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, ‘আমরা অভিযোগ ꦆপেয়েছি এবং একজন অতিরিক্ত ডিসিপি নীতিশের দায়ের করা অভিযোগের তদন্ত করছেন।’
একটি প্রকাশনা অনুসারে, অভিনেতা তাঁর অভিযোগে জানিয়েছেন যে, তিনি এবং স্মিতা ২০১৮ সালে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করেছিলেন। বর্তমানে যার আইনি প্রক্রিয়া চলছে,𒁃 নীতিশ দাবি করেছেন যে কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁর বিচ্ছিন্ন স্ত্রী তাকে তাঁর যমজ কন্যা, দেবযানী এবং শিবরঞ্জনীকে দেখতে বাধা দিচ্ছেন।
ফ্রি প্রেস জার্নাল অনুসারে নীতিশ ভরদ্বাজ তার বিচ্ছিন্ন স্ত্রী স্মিতার বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন। তাদের ১২ বছরের বিবাহ এ♕বং পরবর্তীতে মুম্বই পারিবারিক আদালতে ১০১৮ সালে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা দায়ের হয়। সময় পেরিয়ে গেলেও তাদের বিবাহবিচ্ছেদ চূড়ান্ত হয়নি এবং বিষয়টি এখনও চলছে। পর্দার ‘শ্রীকৃষ্ণ’ দাবি করেছেন যে, স্মিতা তাকে তাদের মেয়েদের সঙ্গে দেখা করতে দিতে অস্বীকার করে, বাবা হিসাবে তাঁর অধিকার লঙ্ঘন করেছেন।