গত ৬ই এপ্রিল ফুটফুটে কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ‘পপি কিচেন’ খ্যাত ইউটিউবার। গত বছর অক্টোবরেই দ্বিতীয়বার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর নেটিজেনদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলেন পপি। আজকাল যেখানে সন্তানের জন্মের পর মুখ লুকিয়ে রাখেন তারকারা, সেখানে একরত্তি মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালের বিছানাতেই ভ্লগ বানালেন পপি। আরও পড়ুন-দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিলেন ‘পপি কিচেন’ খ্যাত ইউটিউবার, ছেলে হল না মেয়ে? রই𒁃ল ছবি
পপি চাউলিয়া ও তাঁর স্বামী সুরজিৎ চাউলিয়ার এক পুত্র সন্তান রয়েছে, অর্জুন। ছেলের পর এবার মেয়ে হোক, এমনটাই আশা ছিল সবার। সেই ইচ্ছে পূরণ করেছেন ভগবান। খুশির জোয়ার গোটা পরিবারে, পপির বর্ধিত পরিবার অর্থাৎ ফেসবুক ফলোয়া𓃲র এবং ইউটিউব সাবস্ক্রাইবাররাও দারুণ খুশি। সদ্যজাতকে আর্শীবাদে মুড়ে দিয়েছেন সকলে।
জন্মের পর পপি-কন্যাকে বেশ কিছু সময় মায়ের কাছ থেকে দূরেই রাখা হয়েছিল দু-দিন। সি-সেকশনের মাধ্যমে দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন পপি। বড় ধকল গিয়েছ। নিজের হেলথ আপটেড দিয়ে পপি বলেন, ‘আমি এখন আগের থেকে অনেক ভালো আছি। হাতের চ্✅যানেল সব খুলে দিয়েছে। আজ সকাল থেকে নিজে হাঁটাচলা করতে পারছি। আশা করি তাড়াতড়ি সুস্থ হয়ে যাব’।
মেয়েকে দুধ খাওয়ার জন্য বাচ্চাদের ঘরে গিয়ে প্রথমবার মেয়েকে কোলে নেন পপি। মা-কে দেখেই চোখ মেলে তাকায় খুদে। মেয়েকে দেখে ইমোশন্যাল পপি।সদ্য় মা হয়েছে পপি, তাঁকে সারাক্ষণ আগলে রাখছে পরিবার। এখন পপির সবচেয়ে বড় দ্বন্দ্ব মেয়ের কী নাম ❀রাখা হবে! হাসপাতালের ফর্মে মেয়ের নাম লিখতে হবে, সেই মতোই তৈরি হবে জন্মের শংসাপত্র।
পপির স্বামীকে বলতে শোনা যায়, অনেকের পরিবারে নামকরণের অনেক নিয়ম বা রীতি থাকে, কিন্তু তাঁদের সে-সব নেই। কুষ্ঠি তৈরির সময় তিথি-নক্ষত𒈔্র অনুসারে পুরোহিত মশাই নাম দেবেন। কিন্তু বার্থ সার্টিফিকেটের নামই স্কুল-কলেজের জন্য ব্যবহার করবে মেয়ে।
মে🌳য়ের নাম বেছে ফেলেছেন সুরজিৎ। আহেলী নামটা ভারী পছন্দ তাঁর। এই নামের অর্থ হল খাস বা খাঁটি। তবে পপি কন্যর এই নামটাই চূড়ান্ত হবে কিনা তা পরের ভ্লগে জানাবেন নতুন বাবা-মা। মেয়ের কী নাম রাখা হবে সেই নিয়ে ফলোয়ার্সদের কাছে পরামর্শও চান তাঁরা।
সম্পূর্ণ গ্রাম্য পরিবেশে, ঘরোয়া আয়োজনে, দেশি-বিদেশি নানা পদ নিজের হাতে রেঁধে, জনপ্রিয়তা পেয়েছেন পপি। পুরনো দিনের ༒রান্নার রেসিপি থেকে আজকের জেনারেশনের পছন্দের পিৎজা, সবই রান্না করেন পপি। অন্তঃসত্ত্ব🌼া হওয়ায় দীর্ঘদিন খুন্তি হাতে ধরেননি পপি, তবে তাঁর পরিবার এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাঁর চ্যানেলকে।