বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম হিট অনস্ক্রিন জুটি ‘মোহদীপ’। মোহর-শঙ্খ জুটি লম্বা সᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚময় রাজত্ব করেছে টিআরপি চার্ট আর দর্শক হৃদয়ে। স্টার জলসার ‘মোহর’ সিরিয়ালের হিট জুটি ফের ফღিরছে! হ্য়াঁ, প্রেমের সপ্তাহে এইটাই টলিপাড়ার সবচেয়ে বড় খবর।
২০২২ সালের এপ্রিল মাসে শেষ হয়েছিল ‘মোহর’। ছাত্রী আর শিক্ষকের সেই প্রেমের গল্প মন মজেছিল দর্শক𝕴দের। মোহরের চরিত্রে সোনামণি সাহা এবং শঙ্খদীপের চরিত্রে প্রতীক সেন। তাঁদের অনস্ক্রিন রসায়নের পাশাপাশি অফস্ক্রিন রসায়ন নিয়েও কম চর্চা নেই টেলিপাড়ায়। তাঁদের প্রেমের কানাঘুষো মাঝেমধ্যেই শোনা গিয়েছে। এবার টিভির পর্দায় আবারও একসঙ্গে ‘সোনাতিক’। ‘মোহর’ শেষ হওয়ার পর ম্য়জিক মোমেন্টসের ‘এক্কা দোক্কা’ সিরিয়ালে মুখ্য চরিত্রে কাস্ট করা হয় সোনামণিকে। অন্যদিকে একই চ্যানেলে ‘সাহেবের চিঠি’ নিয়ে হাজির হন প্রতীক। একদিকে সোনামণির বিপরীতে সপ্তর্ষি মৌলিক, অন্যদিকে প্রতীকের নায়িকা দেবচন্দ্রিমা। প্রতীক-দেবচন্দ্রিমার রসায়ন শুরু থেকেই ছিল ফিকে, মাত্র ৬ মাসেই বন্ধ হয়েছে ‘সাহেবের চিঠি’। ‘এক্কা দোক্কা’ স্লট ধরে রাখলেও টিআরপি ৬ ঘরেই আটকে রয়েছে। খুব বেশি চমক দেখাতে পারেনি রাধিক-পোখরাজের রসায়ন।
গত কয়েকদিনে জমে উঠেছে ‘এক্কা দোক্কা’র গল্প। অঙ্কিতা ও রাধিকা মিলে তাঁদের বাবাকে নির্দোষ প্রমাণে সফল হয়েছে। ডঃ কুশল মজুমদার (অভিনেতা চন্দন সেন) কিডনি পাচার চক্রে জড়িয়ে থাকার মিথ্যা অপবাধ থেকে রেহাই পেলেও রাধিক-পোখরাজের কিন্তু ছাড়াছাড়ি হয়ে গিয়েছে। ডিভোর্সের পর নিজের মতো করে জীবনটা সাজাতে আগ্রহী রাধিকা। শিক্ষানবিশ হিসেবে অন্য হাসপাতালে চাকরিতে যোগ দেবে সে, সেখানেই রয়েছেন ডাঃ গুহ। যে ভূমিকায় থাকছ🌟েন প্রতীক।
এখন প্রশ্ন হল তাহলে পোখরাজের কী হবে? ‘আলতা ফড়িং’-এর মতো এখানেও কি নায়ক থেকে খলনায়ক হয়ে যাবে সে? না তেমন কিছু ঘটবে না। রাধিকা-পꦏোখরাজের সম্পর্ক ভাঙতে নয়, বরং জোড়া লাগাতে আসছেন ডাঃ গুহ। এক সাক্ষাৎকারে গল্পের লেখিকা তথা প্রযোজক লীনা গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘রাধিকা-পোখরাজের সম্পর্ক কিন্তু ভাঙতে আসছে না ড: গুহ। অনেক সময় তো সম্পর্ক জোড়া লাগাতেও আসেন কিছু মানুষ। সেই লোকটাই আমার ‘মোহর’-এর শঙ্খ।’ হ্যাঁ, তবে এই জোড়া লাগানোর ফাঁকে ডাঃ গুহর একতরফা ভালোবাসা রাধিকা প্রতি থাকবে কিনা সেটা দেখবার।