'দিদি নম্বর ওয়ান', সাম্প্রতিক সময়ে এই নামেই বেশি পরিচিত ছিলেꦬন তিনি। নেটপাড়ার বাসিন্দাদের বেশ 🍸প্রিয়ও ছিলেন। তবে লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হিসাবে রচনার নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকে নানান কারণে তীব্র ট্রোলিং-এর শিকার হয়েছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে হুগলি থেকে জিতে সাংসদ হন তিনি।
কিছুদিন আগেই তিনি হুগলির বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সেখানে সমস্ত কিছু ঘুরে দেখার পর, স্থানীয়দের🦋 অভাব অভিযোগ শোনღার পর ফিরতি পথে কেনাকাটিও করেন। স্থানীয় চাষিদের থেকে ওল কেনেন রচনা। তাঁর ওল কিনে বাড়ি ফেরার ছবি উঠে এসেছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। তারপরই তীব্র ট্রোলের মুখে পড়েছিলেন সাংসদ, অভিনেত্রী। আর এবার পুজো উদ্বোধনে নিয়ে সেই ট্রোলিং নিয়েই মুখ খুললেন রচনা।
হুগলির চুঁচুড়ায় পুজো উদ্বোধনে গিয়েছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ওল কেনা ও খাওয়া ෴প্রসঙ্গে সাংসদ বলেন, ‘ বলাগড়ের সেই ওল খুবই ভালো ছিল, একটুও গলা ধরেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘গরিব চাষীরা সবজি বিক্রি করছিলেন, চলার পথে দেখেছিলাম, তাই কিনেছিলাম। তবে এটা নিয়েও কম চর্চা হয়নি।’ তবে ট্রোলিং নিয়𒆙ে বলেন, ‘ওসব সয়ে গিয়েছে, গায়ে মাখি না।’
প্রসঙ্গত,🐼 গত সেপ্টেম্বরেই হুগলির বন্যা-বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওইদিন রীতিমত কিউসেক, কুইন্টাল ঘেঁটে ঘ করে ফেলেছিলেন তিনি। ডিভিসিকে দোষারোপ করার সময় একক গুলিয়ে বলেন, ‘কুইন্টাল কুইন্টাল জল বেরিয়ে আসছে।’ তাঁর এই মন্তব্য ঘিরেই মিমের বন্যা বয়ে যায়। ফিরতি পথে এক চাষীর থেকে ওল কিনে রচনার বাড়ি ফেরার ছবিও সোশ্যালে ভাইরাল হয়েছিল। চলেছিল তীব্র ট্রোলিং।
ধনিয়াখালিতে পুজো উদ্বোধনে গিয়ে রচনা বলেন, এবার পুজো ছোট হয়ে গিয়েছে। অষ্টমী-নবমী একদিনে পড়েছে। জানান, তাঁর কলকাতার বাড়িতে পুজো হচ্ছে, সেখানে বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে♚ পুজো কাটানোর ইচ্ছে আসে বলে জানান রচনা।