সৌরভ দাস আর দর্শনা বণিকের বিয়েতে একসঙ্গে গিয়েছিলেন রণজয় বিষ্ণু আর মিশমি দাস। দুজনে একসঙ্গে কাজ করছেন বর্তমানে কোন গোপনে মন ভেসেছে ধারাবাহিকে। সেখান থেকেই আসেন বিয়েবাড়িতে। গন্তব্য এক হওয়ায়, একসঙ্গেই এসেছিলেন। আর তারপর থেকেই রটে যায় দুজনে নাকি প্রেম করছেন। বিগত বছরে, মিশমি আর রণজয়ের বিচ্ছ🉐েদ জায়গা করে নিয়েছিল সংবাদে। তাই দুই সিঙ্গেল অভিনেতাকে (হোক না বন্ধু) একসঙ্গে দেখে, জল্পনা আটকানো যায়নি। এমনকী, দিদি নম্বর ১-এর সঞ্চালিকা রচনাও এতে সামিল হয়েছিলেন।
বহুবার সাক্ষাৎকার⛄ে দুজনেই জানিয়েছেন তাঁরা একে-অপরের শুধুই বন্ধু। তবে লাভের লাভ হয়নি। এবার একটি ভিডিয়ো বার্তা দিলেন রণজয় আর মিশমি বেশ কড়া ভাষায়। সরাসরি জানালেন, এই গসিপ প্রভাব ফেলছে তাঁদের ব্যক্তি জী🍰বনে।
আরও পড়ুন: 'রাখি পরাতে পরাতেই সিঁদুর পরিয়ে দেবে🍃…', 'দাদাভাই' রণজয়ের সঙ্গে প্রেম নিয়ে মিশমিকে খোঁচা রচনার
রণজয়কে বলতে শোনা গেল, ‘কিছুদিন ধরেই একটা খবর খুব খারাপভাবে রটছে। এবং যেটার প্রভাব আমাদের ব্যক্তিগত জী🐟বনে পড়ছে। আমার এবং মিশমিকে নিয়ে এমন কিছু ছড়িয়েছে, বা বিভিন্ন পোর্টালে বেরিয়েছে। আমাদের অপরাধ এটাই যে বন্ধুর বিয়ে খেতে গেছিলাম।’
‘আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ব🌠রাবরই এত কাঁটাছেড়া কেন হয় আমি নিজেও জানি না। প্লিজ আমাদেরকে এবার রেহাই দিন। আমাদেরকে ছেড়ে দিন। একটা জিনিস তো মানতে হবে, একটা মেয়েকে নিয়ে কথা বলা এখনও আমাদের সমাজে অনেক সহজ। যেটা খুবই খারাপ। খুবই ঘৃণ্য। ওর একটা ব্যক্তিগত জীবন আছে। আমাদের বন্ধুত্বের সম্পর্ক, আমরা এখানে কাজ করি, তাতে প্রভাব পড়ছে, ইন্ডাস্টিরির বন্ধু বান্ধবরা আমাকে ফোন করে, মিশমিকে ফোন করে জিজ্ঞেস করছে। খবরটা এমনভাবে রটাচ্ছে বা ছড়াচ্ছে, যার আমরা দুজনেই তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাদের মধ্যে সহকর্মী ও সাধারণ বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছাড়া আর কিছু নেই।’
আরও পড়ুন: স্বয়ম্ভু ‘সৌম্যদীপ’-এর সঙ্গে প্রেমের জল্পনা! ‘জগদ্ধাত্রী’ অঙ্কিতা বলে বসলেন, ‘যদജি একটা চুমু…’
রণজয়ের ꦫপাশে বসে থাকা মিশমিও চুপ থাকেননি। বলেন, ‘আমরা কোনও সাক্ষাৎকারে আউট অফ দ্য কনটেক্সট কিছু কিছু কথা বলে ফেলি। এবার সেগুলোকে তুলে তুলে হেডলাইন করা হয়। আমি মনে করি সেটা খুবই অন্যায়। কোনও খবর রটানোর আগে প্লিꦐজ যাচাই করে নেবেন। আজকাল ক্লিকবেডের টাইমে এটাই হয়ে থাকে। অনুরোধ করব যদি আপনাদের মনে কোনও প্রশ্ন থাকে, প্লিজ আমাদের সরাসরি জিজ্ঞেস করুন। ’
রণজয় তাঁদের বক্তব্য শেষ করেন একটু কঠোর ভাবেই। বললেন, ‘ব্যক্তিগত জীবন যখন ক্ষতিগ্রস্থ হয়, তখন একটা স্টেপ তꩲো নিতেই হয়। তাই বাধ্য হলাম (ভিডিয়োটা করতে)। এই বিষয়গুলো ঘৃণ্য জাযগায় পৌঁছচ্ছে। আর কাম্য নয়। দয়া করে বন্ধ করুন।’
আরও পড়ুন: ‘ভগবানকে ধন𝓰্যবাদ…’ নাতাশার ইনস্টা স্টোরিতে বাড়ল ডিভোর্সের জল্পনা, বউয়ের থেকে কত ছোট হার্দিক?