সম্প্রতি পার্থে ৮১ত🌠ম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি হাঁকালেন বিরাট কোহলি। আর দীর্ঘ খরা কাটিয়ে ফর্মে ফিরেই সেটার কৃতিত্ব দিলেন স্ত্রীকে। সেই প্রসঙ্গেই খেলারꦑ মাঠে আলোচনার মাঝে এক অজানা কথা ফাঁস করলেন রবি শাস্ত্রী। তুলে ধরলেন বিরাট এবং অনুষ্কার প্রেম পর্বের কথা।
আরও পড়ুন: 'মনে করুন ওখানে অভিষেকের লাশ'🍸, হাজার চুরাশি কী মায়ে সন্তানের মৃতদেহ চেন📖ার সিনে কী বলা হয় জয়া বচ্চনকে?
কী ঘটেছে?
এদিন একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে রবি শাস্ত্রী বিরাট কোহলি💛 এবং অনুষ্কা শর্মাকে নিয়ে কথা বলছেন। সেখানেই তিনি বলেন, 'আমার মনে আছে, আমি তখন কোচ ছিলাম ২০১৫ সালে তখনও বিরাটের বিয়ে হয়নি। ও আর অনুষ্কা তখনও প্রেম করছে। ও একদিন আমায় এসে বলে এখানে স্ত্রীদের নিয়ে আসা যায়। আমি কি আমার প্রেমিকাকে নিয়ে আসতে পারি? আমি ওকে বলেছিলাম হ্যাঁ কেন নয়? তখন ও বলে যে না, আসলে বোর্ড অ্যালাও করছে না। আমি তখন ফোন করে বলি। ও (অনুষ্কা) এসেছিল। প্রথম খেলার দিনই ও ছিল মাঠে। আর তখনও ওই ভাবে ফ্লাইং কিস ছুঁড়ে দিয়েছিল যেমনটা গতকাল হয়েছিল। অনুষ্কা বরাবর ওর খুব বড় সাপোর্ট হয়ে থেকেছে।' ফলে বিয়ের পর নয়। বিয়ের আগে থেকেই যে অনুষ্কা শর্মা বিরাটের সাপোর্ট সিস্টেম ছিলেন সেটাই এদিন স্পষ্ট হয়ে যায়। ২০১৫ থেকে ২০২৪ এও যে কিছু বদলায়নি ৯ বছরে সেটাও বলাই বাহুল্য।💝
কে কী বলছেন?
এক ব্যক্তি লেখেন, 'ওমা কী মিষ্টি!' আরেকজন লেখেন, 'ব্যাস জীবনে একটা খালি কোহলি আসুক।' তৃতীয় ব্যক্তি ল𒁏েখেন, 'ওরা একে অন্যের জন্যই।'
পার্থে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে কী বলেছেন বিরাট?
সেঞ্চুরি করার পর অ্যাডাম গিলক্রিস্টের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিরাট বলেন, 'অনুষ্কা সবসময় আমার পাশে ছিল যাই হয়ে যাক না কেন। সমস্ত ওঠাপড়ায় পাশে থেকেছে। পর্দার পিছনে কী চলে ও সবটা জানে। ভালো না খেললে মাথায় কী চলে সেটা ও বোঝে। আমি খালি টিমের জন্য কন্ট্রিবিউট করতে চাও। আমি খালি ঝুলে থাকতে চাই। দেশের জন্য খেলতে পেরে আমি গর্বিত। খুব ভালো লাগছে। আর ও (অনুষ🦋্কা শর্মা) এখানে থাকায় ব্যাপারটা আরও বিশেষ হয়ে উঠেছে।'
আরও পড়ুন: মালাইকাও কি অর্জুনের মতো বর্তমা❀নে♏ 'সিঙ্গল'? ইঙ্গিতবহ পোস্টে লিখলেন...
বিরাট এবং অনুষ্কা প্রসঙ্গে
২০১💎৭ সালে গাঁটছড়া বেঁধেছেন বিরাট কোহলি এবং অনুষ্কা শর্মা। ২০২১ সালে তাঁদের প্রথম সন্তান, তাঁদের মেয়ে ভামিকার জন্ম হয়। এরপর ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জন্ম হয় তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান, তাঁদের ছেলে অকায়ের।