গত ২০শে মার্চ আচমকাই জানা যায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী। আগেরদিন বুকে যন্ত্রণা অনুভব করায় বাইপাল লাগোয়া এক বেশি সরকারি হাসপাতালে তড়িঘড়ি ভর্তি করা হয়েছিল বর্ষীয়ান অভিনেতাকে। পরে জানা যায়, তাঁর হার্টে ব্লকেজ রয়েছে। দ্রুত পেসমেকার বসানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। আরও পড়ুন-২৬ 🐈বছরের দাম্পত্যে মেলেনি সন্তানসুখ! জন্ম দেননি তবে ‘মা’ ডাকের অভജাব নেই অপরাজিতার
গত বুধবার সব্যসাচীর বুকে পেসমেকার বসানো হয়। তাঁর অসুস্থতার কথা মেনে নিলেও সেই নিয়ে মুখ খোলেনি পরিবার। তিনি কেমন আছেন সেই নিয়েও এতদিন মেলেনি কোনও আপটেড। অবশেষে খানিক স্বস্তির বার্তা মিলল। গত ২২শে মার্চ (গত শুক্রবার) বাড়িতে ফিরেছেন 🐻অভিনেতা। সেই থেকে বাড়িতেই তাঁ💯র দেখাশোনা চলছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগের থেকে ভালো আছেন সব্যসাচী চক্রবর্তী। পেসমেকার বসানোর পর চিকিৎসকরা তাঁকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকা💟র পরামর্শ দিয়েছেন। সেই সব মেনে চলছেন ৬৭ বছর বয়সী অভিনেতা। তবে তাঁকে নিয়ে কোনওরকম মন্তব্য করেনি পরিবার। গত ১৬ই মার্চ একমাত্র নাতির অন্নপ্রাশন💫ের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন সব্যসাচী। গোটা অনুষ্ঠানের তদারকির দায়িত্ব তুলে নিয়েছিলেন নিজের কাঁধে।
তিনদিন যেতে না যেতেই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সব্যসাচীর অসুস্থতায় উদ্বিগ্ন ছিলেন তাঁর টলিপাড়ার বন্ধুরা। এবার হাঁফ ছাড়লেন সকলেই। দু-দিন আগে সব্যসাচী পুত্র, গৌরব তাঁর ৬ মাসের শিশুপুত্রকে নিয়ে রঙের খেলায় মেতেছিলেন। যা দেখে অনেকেই ধারণা করে নেন এখন ভালো আছেন সব্যসাচী। বাড়িতেই দোল কেটেছে 𓆏সব্যসাচীর।
বিয়ের পর🗹 ছেলেদের আলাদা করেছেন মিঠু ও সব্যসাচী। প্রবীণ দম্পতি একাই থাকেন। তবে ছেলে-বউমাদের নিয়মিত যাতায়াত রয়েছে। ১৯৮৬ সালে বিয়ে করেন সব্যসাচী ও মিঠু চক🏅্রবর্তী। ১৯৮৭ সালে জন্ম হয় গৌরবের। আর ছোট ছেলে অর্জুনের জন্ম ১৯৯০-তে। দুই ছেলেই টলিউড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিষ্ঠিত নাম।
সন্তানকে কাছ ছাড়া করতে চান না অনেক মা-বাবাই। তবে সেই পথে🍸 হাঁটেননি মিঠু। বরং ছোট থেকেই সন্তানদের বুঝিয়ে ছিলেন আলাদা সংসার করা♔র ক্ষমতা থাকলে, তবেই বিয়ে করতে। কারণ বর্তমান সময়ের সঙ্গে তাল রেখে ‘স্পেস দেওয়ার’ গুরুত্ব কতটা তা আগেভাগেই বুঝেছেন মিঠু।
আগামিতে শুভ্রজিৎ মিত্রের দেবী চৌধুরানি ছবিতে দেখা মিলবে সব্যসাচীর, এꦺই ছবিতে থাকছেন তাꦦঁর ছোট ছেলে অর্জুন চক্রবর্তীও।