'আজ বসন্তের গায়ে হলুদ, কাল ব🍨সন্তের বিয়ে গো, শিমুল-পলাশ সাজবে আজই নাকে নোলক দিয়া গো, নাকে নোলক দিয়া'। বসন্তের প্রেক্ষাপটে মুক্তি পেল 'বহুরূপী'-র এমনই একটা গান। যে গানের দৃশ্যায়নে এক্কেবারে অন্য রূপে দেখা মিলল শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও কৌশানি মুখোপাধ্যায়ে𓃲র। তাও আবার একজন ছিলেন বরবেশ অপরজন বউ। হাসিমুখে অফ-হোয়াইট রঙের পাঞ্জাবিতে সেজে, কপালে চন্দনের টিপ পরে দেখা মিলল শিবপ্রসাদের। আর কৌশানি তখন সেজেছেন পলাশ ফুলের মালায়।
নাহ, চিরাচরিত রজনীগন্ধ নয়, বসন্তের পলাশ ফুলের মালায় সেজে উঠতে দেখা গিয়েছে কৌশানিকে। কৌশানিকে চন্দনের টিপ, নাকে নোলক দিয়ে সেজে লাজুক দৃষ্টিতে চোখ নামাতে দেখা গেল। শেষপর্যন্ত এক পুরনো মন্দির প্রাঙ্গনে মালাবদল হল তাঁদের। হ্য়াঁ, পলাশ ফুলের মালাই তাঁরা একে অপরকে পরিয়ে দিলেন। সিঁদুরদানও হল। এরপর নতুন বউকে নিয়ে নৌকা করে নিজের বাড়িতে। তারপর সেখানে নতুন বর-বউ-এর প্রেম জমে ক্ষীর🐭। একে অপরকে খাইয়ে দেওয়া থেকে চুমু খাওয়া হল আরও কত কিছুই না ঘটল। শিবপ্রসাদ-কৌশানির রসায়নে ভরপুর বহুরূপীর এই নতুন গানে মুগ্ধ হতে ▨হয় বৈকি।