দাদাগিরি-র মঞ্চের সুবাদে সৌরভকে অনেক কাছ থেকে চিনেছে বাঙালি। প্রতিযোগিদের সঙ্গে গল্প করতে গিয়ে অনেকসময়ই ব্যক্তিগত জীবনের অজানা তথ্য সামনে আনেন প্রাক্তন ক্রিকেট তারকা। কখনও আবার স্ত্রী ডোনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে থাকেন। দাদাগিরি-র সাম্প্রতিক এপিসোডে হাজির হয়েছিল ‘ইচ্ছেপুতুল’ পরিবার। তাঁদের সঙ্গে মন খোলা আড্ডা দিলেন মহারাজ। আরও পড়ুন-: ‘মা বলছে আমার জন্য মেয়ে পাওয়া মুশকিল’, বউ পিটিয়ে চিন্তায় ফাহিম! রূপের নামে দাদার কাছে না꧅লিশ গিনির
মেঘের জীবনে প্রবেশ করেছে গুরুজীর ছাত্র হিসাবে প্রবেশ করার পর থেকেই দর্শকদের মধ্যে হিট জিষ্ণু। যে চরিত্রে অভিনয় করছেন শমীক চক্রবর্তী। তাঁর সাথে নিজের ক্রিকেট জীবনের গল্প করলেন সৌরভ। অমিতাভ বচ্চনই তাঁর অভিনয়ের জীবনের অনুপ্রেরণা জানান শমীক। এদিন মালদার প্রতিনিধিত্ব করলেন কৃষ্ণনগরের ভূমিপুত্র। ছেলেবেলায় ক্রꦚিকেট খেলতে গিয়ে সে শুনেছে এই পিচে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় খেলে গিয়েছে। তাই সম্মান দেখাতে সেই পিচকে প্রণাম করত সে। শমীক একা নয়, সকল খুদে ক্রিকেটারই ওই পিচকে প্রণাম করে প্র্যাক্টিস শুরু করত।
একথা শুনেই স্মৃতির সরণিতে ভেসে গেলে♕ন দাদা। সৌরভ জানান, ‘হ্যাঁ, ১৯৯৪ সালে খেলেছি ওখানে। আমরা ওড়িশার বিরুদ্ধে খেলছিলাম। প্রথম ইনিংসে আমরা পিছিয়ে ছিলাম। দ্বিতীয় ইনিংসে জয়ের জন্য আমাদের লক্ষ্য ছিল ৩৪০ রান। আমি অনেক রান করেছিলাম। এখনও মনে আছে খেলার চতুর্থ দিন আমার বোনের বিয়ে ছিল। খেলে পাঁচটার সময় গাড়ি ধরে কৃষ্ণনগর থেকে এসে বোনের বিয়েতে যোগ দিয়েছিলাম, ১৯৯৪..’।
মেঘ,নীল, রূপ,গিনি,জিষ্ণু এই চরিত্রগুলো এখন দর্শকদের খুব পরিচিত। তাঁদের অভিনয়ে মুগ্ধ দাদাও! তিতিক্ষা ওরফে মেঘের প্রশ্নের জবাব﷽ে নিজেকে ‘পসেসিভ বর’ বলে জানান সৌরভ। যদিও সাফ করেন, 'এমনিতে বাড়িতে তো কেউ আমায় পাত্তা দেয় না। কিন্তু খেলার মাঠে আমি ভীষণ পসেসিভ।' মজা করে বুঝিয়ে দেন যে সাংসারিক জীবনে স্ত্রী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায় তাঁকে বিশেষ পাত্তা দেন না। ♉সৌরভের এই কথা শুনে হাসি চাপতে পারেননি কেউই।
প্রসঙ্গত, দাদাগিরির ১০ নম্বর সিজন শুরুতে শুক্রবার এ💯বং শনিবার রাতে🐠 দেখানো হলেও, গত সপ্তাহ থেকে শনি এবং রবিবার সম্প্রচারিত হচ্ছে। চলতি সপ্তাহে দাদাগিরির মঞ্চে দেখা মিলবে ‘আলোর কোলে’ পরিবারের।