১৯৯৭ সালে বিয়ে, ২০০৬ সালে পরিচালক শেখর কাপুরের সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদ হয় অভিনেত্রী, গায়িকা সুচিত্রা কৃষ্ণ𝔍মূর্তির। সেই বিচ্ছেদের পর কেটে গিয়েছে ১𒈔৫ বছর। সুচিত্রা বলছেন, তিনি এখনও প্রীতি জিন্টাকে ক্ষমা করতে পারেননি। তাঁর জীবনে প্রীতির কোনও অস্তিত্ব নেই।
২০০০ সালের গোড়ার দিকে প্রীতি জিন্টার সঙ্গে বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিলেন সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তি। সম্প✨্রতি এক সাক্ষাৎকারে উঠে আসে সুচিত্রা ও প্রীতির পুরনো ঝামেলার কথা।সেসময় সুচিত্রার উদ্দেশ্যে প্রীতি বলেছিলেন, ‘আমি এক নম্বর অভিনেত্রী আর আপনি তোকোনও কাজও করেন না, শুধুই গৃহিনী। সুচিত্রা, আমার সঙ্গে এভাবে কথা বলো না। আপনাকে একজন সাইকিয়াট্রিস্ট দেখাতে হবে, আপনার মন ঠিক জায়গায় নেই।’
প্রীতির সেই কথা মনে করিয়ে দিলে সুচিত্রা সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমি প্রীতির ওই কথা গ্রহণ করিনি। এটা স্বাধীন পৃথিবী, যে যেমন চান বলতে পারেন।আমি গৃহিনী হতে পেরে খু🍸শি। আমি গত ২০ বছর শুধু মা হয়ে কাটিয়🅺েছি, তাতে কোনও আফসোস নেই, গর্বিত।’ সুচিত্রা বলেন, ‘মানুষ যা বলতে চান বলতে পারেন, মিথ্যার গতি আছে, আর সত্যের শক্তি আছে।’
আরও পড়ুন-চান্দেরিত🌊ে ফের আতঙ্ক, আবারও আসছে 'স্ত্রী', দরজায় খিল এঁটে♍ছেন পুরুষরা…
আরও পড়ুন-হড়পা বানে তলি⭕য়ে যাচ্ছে একের পর এক রাস্তা, মানালিতে আটকে অভিনেতা রুসলান
২০০৭ সালে,আরও এক সাক্ষাৎকারে সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তি প্রীতি জিনটাকে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য চ্যালেঞ্জ ছুড়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘তিনি যা চান তা বলতে পারেন। যদি তিনি মনে করে যে এটা তাঁর নয় আমার ভুল। তাহলে ওঁর উচিত আমার বিরুদ্ধে মামলা করা। এমনকি ঝামেলার পরে, প্রীতি সুচিত্রাকে ক্ষমা❀ চাওয়ার জন্য ডেকেছিলেন বলেও গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। শুধু তাঁকেই নয় তাঁর মেয়ে কাবেরীকেও ’জানে মন'-এর প্রিমিয়ারে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বল♌ে শোনা গিয়েছিল। কিন্তু সুচিত্রাই নাকি যেতে রাজি হননি।
শেষ সাক্ষাৎকারেও সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তি বলেছিলেন♑, আমার প্রীতিকে ক্ষমা করার কোনও প্রশ্নই🍌 ওঠে না। কারণ ও মোটেও আমার ভাবনার অংশ নয়। এই বিষয়গুলি আমার মধ্যে আর বেঁচে নেই, এটা ভালো জায়গায় রাখার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়।' তাঁর কাছে প্রীতির অস্বিত্ব নেই। প্রসঙ্গত শেখর কাপুরের সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদের পরে নিজের ভ্লগে সুচিত্রা লিখেছেন, তাঁর আর শেখরের মাঝে একজন রাক্ষুসী এসেছিল। পরে একাধিক সাক্ষাৎকারে বিচ্ছেদের জন্য প্রীতিকে দুষেছিলেন সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তি।