খুদেবেলায় যতটা ম🍒িষ্টি দেখতে ছিলেন, এখন ততটাই মিষ্টি। এই টলিউড নায়িকাকে তো বলা হয়, বাংলার ক্রাশ! একাধিক হিট বাংলা সিনেমাতে কাজ করেছেন। শুরুটা অবশ্য হয়েছিল ছোট পর্দা দিয়ে। শোনা যায়, এই অভিনেত্রী ডাক্তার পাত্রকে বিয়ে করবেন। তবে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলা আজকাল একদমই পছন্দ নয় তাঁর।
খুব ছোটবেলায় মꦜা-বাবার বিচ্ছেদ। তারপর থেকে মায়ের কাছেই তাঁর বড় হওয়া। বাবার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। চলতি বছরেই যেমন, সেই বাবা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ায়, কতই না কটাক্ষ শুনতে হয়েছিল অভিনেত্রীকে। বাবার দায়িত্ব না নেওয়ায় নেটপাড়ার রোশেও পড়েন তিনি ও তাঁর দিদি।
আরও পড়ুন: বাংলায় মমতা-অভ༺িষেকের জয়জয়কার! তৃণমূলের জয়ে সবুজ হৃদয়ে সৌমিতৃষা, খুশি মিঠাই-রানি
আপনি যদি এখনও না বোঝেন, তাহলে স্পষ্ট করে দেই, এই ছবিখানা অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তীর। ইনস্টা স্টোরিতে তা শেয়ার করেছেন নায়িকা। কেরিয়ারের শুরু করেছিলেন ঋতাভরী ২০০৯ সালে ওগো বধূ সুন্দরী দিয়ে। সিনেমায় কাজ ২০১২ সালের তবুও বসন্ত। শেষ তাঁকে দেখা গিয়েছে ফাটাফাটি সিনেমায়, আবির চট্টোপাধ🌄্যায়ের সঙ্গে।
আরও পড়ুন: মায়ের আদরে বিজেপির কঙ্গনা, মান্ডিﷺ থেকে জয় প্রায় পাক্কা, ক🌺ত ভোটে এগিয়ে আছেন?
পরিচালক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে সম্মানিত চলচ্চিত্র পরিচালক উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর মেয়ে তিনি। তবে উৎপলেন্দুর ঘর অনেকআগেই ছেড়েছিলেন শতরূপা সান্যাল। দুই মেয়ে চিত্রাঙ্গদা ও ঋতাভরীকে একার দায়িত্বে মানুষ করেন। ২০২৪ সালের এপ্রিলে জানা যায়, ফিমার বোনে চিড় ধরেছে উৎপলেন্দুর খাট থেকে পড়ে গিয়ে। বুকে সং🌸ক্রমণের কারণে শ্বাসকষ্ট, ভর্তি হাসপাতালে। সেই সময় বাবার খোঁজ না নেওয়ায় নেট-নাগরিকরা সামাজিক মাধ্যমে কটাক্ষ করতে থাকেন ঋতাভরীকে।
আরও পড়ুন: ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফলাফল…’,ღ ফের ‘শূন্য’ লাল, কী লিখলেন শ্রীলেখা ম🍷িত্র সোশ্যালে
জবাবে হিন্দুস্তানটাইমস বাংলাকে অভিনেত্রী বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে মౠা আমার কাছে সূর্যের মতো। আমার আলটিমেট প্রোটেকটর। আমার মন থেকে সহানুভূতি আছে ওঁর (উৎপলেন্দু) জন্য। কিন্তু, যে আমার মাকে কষ্ট দিয়েছে, তাঁকে কি আমি কখনও ক্ষমা করতে পারি? কই আমার যখন গত বছর দুটো সার্জারি হল, ওঁকে তো কেউ জিজ্ঞেস করেনি, মেয়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন কি না! মেয়েকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছেন কি না! আর আজকে ওঁর অসুস্থতার সময়, আমাদের টানা হচ্ছে।’