ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের অনর্গল হাঁচি শুরু হয়ে যায়। যাই করুন হাঁচি থামব༒ার নাম নেই। চিকিৎসকেরা এর নাম দিয়েছেন 'অ্যালার্জিক রাইনিটিস'। নাকের মধ্যে যদি ধুলো, ময়লা, বালিশের রোঁয়া ঢুকে যায় তাহলেই হাঁচি চলে আসে। আবার বডি স্প্রে, উগ্র কোনও গন্ধ এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। অ্যালার্জির কারণেও অনেꩵকের হাঁচি হয়। অনেক সময় আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্যও এমন হতে পারে। তাহলে সমস্যা কোথায়?
সমস্যা হল বারবার হাঁচি। যা সহজে থামার নাম নেই না। গরমে হাঁচির এই সমস্যা বেশি হয়। কেন জানেন? সারারাত এসিতে কাটিয়েছেন, ভাবছেন কী আরাম! কিন্তু জানেন কি, ঠান্ডা থেকে হঠাৎ করে বাইরে বেরিয়ে পড়লে ▨শরীর এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে না। তাই ঠান্ডা রুম থেকে চট করে না বেরিয়ে, বেরনোর আধ ঘণ্টা আগে এসি বন্ধ করে দিন। এতে বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা অ্যাডজাস্ট হতে পারে। ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কমে যায়। সঙ্গে হাঁচিও হয় না। সারাদিন অফিসে এসিতে বসে যাঁরা কাজ করেন তাঁদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম খাটে। তাহলে এই সমস্যা থেকে বাঁচবেন কীভাবে?
গরমে এই সমস্যা বেশি হয়। কারণ এই সময় কম বেশি সবাই এসিতেই থাকেন। এসি থেকে হঠাৎ না বেরিয়ে এসি বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর বেরো💦ন। তাতে শরীর সহজেই খাপ খাওয়াতে পারে। আবার কাঠফাটা রোদ্দুর থেকে এসেও সরাসর♛ি এসি রুমে ঢুকবেন না। তাতে করে বুকে কফ জমতে পারে, সঙ্গে হাঁচিও।
ধুলো, বালিতে এলার্জি থাকলে বাইরে যাওয়ার আগে মুখে রুমাল বা স্কার্ফ বেঁধে নিন। ধুলো, বালির সঙ্গে রোদ থেকেও সহজেই বাঁচা যায়। অ্যালার্জির সমস্যা যাঁদের আছে তাঁরা🍸 দু'দিন ছাড়া বালিশের খোল, চাদর পরꦆিষ্কার করুন।
বদ্ধ রুমে বডি স্প্রে ♏একদমই লাগাবেন না অথবা হাল্কা কর𒐪ে লাগান। যাতে আপনার নিঃশ্বাস নিতে কোনও সমস্যা না হয়।