শীতকালে একদিন অন্তর অন্তর স্নান করা গেলেও গরমকালে একদিনে অন্ততপক্ষে দুবার স্নান করা হয় যায়। তবে বাথরুমে স্๊নান করার ক্♛ষেত্রে এক একজনের পছন্দ এক এক রকম। কেউ কেউ বালতির জলে স্নান করতে ভালোবাসেন কেউ আবার শাওয়ারের জলে। অনেকে আবার বাথটবে স্নান করতে করতে বাথরুমে সময় কাটাতে ভালোবাসেন।
বালতির জল
প্রথমেই বলি চিরাচরিত বালতির জলের কথা। এখনও পর্যন্ত ভারতবর্ষের বেশিরভাগ বাড়িতে বালতির জলে স্নান করা হয়। গরমে সকালে বালতিতে জল ভরে রাখলে সে🌟ই জল বিকেলে হয়ে যায় ঠান্ডা, ফলে গা ধোয়ার সময় ঠান্ডা ঠান্ডা জল পেয়ে যান আপনি। তবে মনে রাখতে হবে, বালতির জল একদিনের বেশি জমিয়ে রাখা একেবারেই ভালো নয়। বেশি দিন বালতির জল সেখানে হতে পারে মশার বংশবিস্তার।
(আরো পড়ুন: বাচ্চা থেকে বুড়ো, ন্🔥যাড়া হলেই কি চুল ডবল ঘন হয়? কী বলছে বিজ্ঞান)
শাওয়ারের জল
মোটামুট💖ি সচ্ছল পরিবারের বাথরুমে আপনি পেয়ে যাবেন একটি করে শাওয়ার। এছাড়াও যে কোনও হোটেলের প্রায় প্রত্যেক বাথরুমেই থাকে শাওয়ারের ব্যবস্থা। তপ্ত গꦯরমে শাওয়ারের তলায় দাঁড়িয়ে থাকার মজাই আলাদা। তবে মনে রাখতে হবে, শাওয়ারের জলে স্নান করতে গিয়ে আপনি কিন্তু অনেকটাই জলের অপচয় করে ফেলছেন।
বাথটবের জল:ss
মোটামুটি উচ্চবিত্ত পরিবারের বাথরুমে আপনি দেখতে পাবেন। ঠান্ডায় বাথটবে স্নান কর♔তে করত🐲ে গান শোনা অথবা বই পড়ার মজাই আলাদা। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে স্নান করার পর বাথটবের জল পরিষ্কার করে ফেলতে হবে কারণ বাড়িতে যদি ছোট শিশু থাকে তাহলে বড় দুর্ঘটনা হয়ে যেতে পারে যে কোনও মুহূর্তে।
(আরো পড়ুন:সৌদি আরবেও এবার ভয় দেখাচ্ছে নতু☂ন করোনা! কেমন পরিস্থিতি সেখানে)
তিন দিক থেকে বিচার করলে বোঝা যায়, স্নানের দি𓆉ক থেকে সবথেকে ভালো বালতির জলে স্নান করা। বালতির জলে স্নান করলে যেমন জল অপচয় হয় না তেমন বালতির জল সবসময় থাকে পরিষ্কার। আপনি চাইলে বালতির জলে গোলাপের পাপড়ি অথবা নিমপাতা ছড়িয়ে নিতে পারেন। অথবা দিয়ে দিতে পারেন এক টেবিল চামচ নারকেল তেল।
প্রসঙ্গত, বালতির জলে স্নান করা অবশ্যই ভালো কিন্তু মাথায় রাখতে হবে, মগ এবং বালতি দুটোই পরিষ্কার রাখতে হবে আপনাকে। ত্বকে কোনও রকম ইনফেকশন হলে আপনার বালতি আলাদা করে রাখবেন। স্নান হয়ে গেলে বালতি উপুড় করে রাখার চেষ্টা করবౠেন, যাতে টিকটিকি অথবা আরশোলা বালতিতে ঘোরাফেরা না করতে পারে।