একটি দেশের ভবিষ্যৎ নꦦির্ধারণ করে আগামী প্রজন্ম অর্থাৎ সেই দেশের শিশুরা। একটি দেশের শিশুরা যদি শারীরিক এবং মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে সেই দেশের উন্নতি অসম্ভব। সম্প্রতি ইউনিসেফের প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, সেই ২০টি দেশের নাম, যে সমস্ত দেশের প্রতি ৪টি শিশুর মধ্যে ১টি শিশু থাকে অনাহারে।
এই রিপোর্টটি ইউনিসেফ এর গ্লোবাল চাইল্ড নিউট্রিটন রিপোর্ট ২০২৪ - এর অংশ। ইউনিসেফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের ২০টি এমন দেশ রয়েছে যেখানে তীব্র অনাহারে থাকে হাজার💃 হাজার শিশু। এই তালিকায় নাম রয়েছে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, চীন সহ আরও ১৬টি দেশের নাম। আশ্চর্যজনকভাবে, এই তালিকায় নাম রয়েছে ভারতেরও।
(আরো পড়ুন: না জানিয়েই, বয়স্ক দম্পতিকে দু'টো আলাদা টিকিট 🐻দিল Air India, রেগে আগুন হয়ে সব ত🔯থ্য ফাঁস করলেন ব্যক্তি)
প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়🌌েছে, বিশ্বব্যাপী ১৮১ মিলিয়ন শিশুর মধ্যে ৬৫ শতাংশ শিশুর আবাসস্থল এশিয়ার দেশগুলি। ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলিকে নিম্ন, মাঝারি এবং উচ্চ বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। শিশু খাদ্য দারিদ্র্যের দিক থেকে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হলো সোমালিয়া। সব থেকে কম ক্ষতিগ্রস্ত দেশ বেলারুশ।
ইউনিসেফ🅠ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলিতে প্রতি ৪টি শিশুর মধ্যে ১ জন তীব্র খাদ্য দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে চলেছে। এর মানে হল, এই শিশুরা ২ দিন বা তার বেশি দিন অভুক্ত থাকছে। অনেক সময় তারও বেশি। এই রিপোর্টটি যে সত্যিই উদ্বেগ তৈরি করে তা বলাই🌄 বাহুল্য।
এই রিপোর্ট অনুসারে বোঝা যায়, বিশ্বব্যাপী ১৮১ মিলিয়ন শিশু স🌟মান ভাবে বিকশিত হচ্ছে না। শিক্ষার দিক থেকে তো বটেই, স্বাস্থ্যের দিক 🌺থেকেও এই শিশুরা রয়েছে অনেক পিছিয়ে। এর পেছনে সব থেকে বড় কারণ হল, অভুক্ত শিশুদের পরিবারের দারিদ্রতা। যদিও অভুক্ত শিশুদের পরিবারের প্রায় প্রত্যেককেই ২ অথবা তার বেশিদিন অভুক্ত থাকেন।
(আরো পড়ুন: কাজ এড়াতে ইন্টারনেট 'পাখি' হয়ে 👍যাচ্ছেন! চিনের কর্ম সংস্কৃতিতে ক্ষুব্ধ ♛যুবকদের অদ্ভুত কাণ্ড)
শুধুমাত্র অ✨পুষ্টিতে ভোগাই নয়, এই দেশগুলির বেশিরভাগ শিশু দীর্ঘ সময় ধরে শারীরিক সমস্যা বহন করে চলে। কেটে যাওয়া বা পুড়ে যাওয়া অংশ চিকিৎসার অভাবে সংক্রমিত হয়। এছাড়া খাদ্যজনিত ভাইরাস শিশুদের মধ্যে বাড়িয়ে তোলে একাধিক শারীরিক সমস্যা। যে সমস্ত শিশুরা বেশিদিন অভুক্ত থাকে তাদের মধ্যে বমি, ডি🌌হাইড্রেশন বা খিঁচুনির মত সমস্যা দেখা যায়।