করোনা থেকে বাঁচতে বা অন্যদের বাঁচাতে আইসোলেশনের প্রক্রিয়া তো চলছে। কিন্তু সেটাꦇও ক🥀ি ১০০ শতাংশ নিরাপদ? নাকি আইসোলেশনে থেকেও এক জনের থেকে অন্যদের করোনা ছড়াতে পারে? তেমনই বলছে হালের একটি সমাীক্ষা।
নিউজিল্যান্ডে এমনই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন বিজ্ঞানীরা। হোটেলে আইসোলেশনে রাখার ব্যবস্থা হয়েছিল অনেককে। সেখানে একজনের থে🍰কে꧋ অন্যজন সংক্রমিত হয়েছেন। যদিও সেই দু’জনের কখনও দেখা হয়নি। এমনকী দু’জনের কেউই ঘর থেকেও বেরোননি। সিসিটিভি ক্যামেরায় দৃশ্য থেকে এই কথা প্রমাণিত হয়েছে। তবু একজনের থেকে অন্যজন করোনার জীবাণুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
করোনা ডেল্টা রূপটি যখন মারাত্মক আকার ধ🍨ারণ করেছিল, সেই সময়ে ফিলিপিন্স থেকে একজন কোভিড আক্রান্ত নিউজিল্যান্ডে পৌঁছোন। তাঁকে একটি হোটেলে আইসোলেশনে রাখা হয়। পরে আরব থেকেআসা আরও চারজনকে ওই হোটেলের অন্য চারটি ঘরে রাখা হয়। তাঁরা কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন না। কিন্তু পরে দেখা যায়, ঘর থেকে না বেরিয়েও তাঁরা কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। শুধু ꧒তাই নয়, ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা করে দেখা যায়, ফিলিপিন্স থেকে আসা ব্যক্তির থেকেই অন্য চার জন আক্রান্ত হয়েছেন।
কী করে এমন ঘটনা ঘটল?
বিজ্ঞানীরা বল🍌ছেন, দরজার তলার সামান্য ফাঁক দিয়েও 🍌ভাইরাসটি ঢুকতে পারে। প্রত্যেক ঘরের জন্য আলাদা স্বাস্থ্যকর্মীর বন্দোবস্ত ছিল। তাঁরাই শুধুমাত্র ওই ঘরে দিনের মাথায় একবার ঢুকতেন-বেরোতেন। তাঁদের সঙ্গেই বাতাসের মাধ্যমে ঢুকেছে করোনাভাইরাস। এমনই আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের।
বিজ্ঞানীদের মত, দরজা বন্ধ থাকলেও তার তলার সামান্য ফাঁক দিয়েও ভাইরাস চলাচল করতে পারে। হোটেলের মতো জায়গায় করিডরে এই ভাইরাস বাতাসে উড়তে পারে। সেখান থেকেই কোনও সুস্থ লোকের ঘরে সহজেই প্রবেশ করতে পারে একই রকম ভাব♊ে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার রীতিমতো বেশি। তাই ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে বসে থাকলেই যে এ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে, এমনটা নাও হতে ౠপারে। এমনই বলছেনꦺ বিজ্ঞানীরা। আর সেই কারণে বেশি মাত্রায় জোর দেওয়া হচ্ছে টিকা নেওয়ায়