শরীরে নানা জায়গায় প্রদাহ হতেই পারে। এর পিছনে থাকতে পারে বহু কারণ। কখনও চোট আঘাত লাগলে প্রদাহ হয়। কখনও রোগ প্রতিরোধ শক্তি দুর্বল♕ হওযার কারণেও প্রদাহজনিত সমস্যা হতে পারে।
এখন ভরা বর্ষা। এই সময়ে এমনিতেই শরীরের হাল খারাপ থাকে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে যায় অনেকেরই। ফলে সুস্থ থাকার জন্য অতিরিক্ত উদ্যোগ নিত🎶ে নিতে হয়। বিশেষ করে জ্বালাযন্ত্রণার সমস্যা কমাতে একটু বেশি সতর্ক থাকতে হয়। এই সময়ে সুস্থ থাকবেন কী করে? এই প্রশ্নের জবাব দিচ্ছে আয়ুর্বেদ।
জ্বালাযন্ত্রণা, প্রদাহজনিত সমস্যা কমাতে এই সময়ে রোজ নিয়ম করে ৫টি ভে🥂ষজ খেতে বলছে আয়ুর্বেদ। দেখে নিন, সেগুলি কী কী।
হলুদ: রোজ নিয়ম করে কিছুটা হলুদ খান। চ💎া বা দুধে মিশিয়ে খেতে পারেন। এত𒊎ে কারকিউমিন নামের একটি উপাদান থাকে। সেটি রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়, ডায়াবাটিসের আশঙ্কা কমায়। পাশাপাশি কমায় প্রদাহজনিত সমস্যাও।
গোলমরিচ: সর্দি𝓀-কাশি-ঠান্ডালাগার মতো সমস্যায় ভুগছেন? এগুলি থেকেও নিয়মিত প্রদাহ হতে পারে। সেই প্রদাহ আটকাতে নিয়মিত গোলমরিচ খান। এটি খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে। মিউকাস গঠন ভালো হবে।
আদা: এটিকে আযুর্বেদে ཧবিশ্বভেষজ বলা হয়। হাজার⛦ রকমের সমস্যার সমাধান করতে পারে এই আদা। ঠান্ডা লাগা থেকে শুরু করে গাঁটে ব্যথার সমস্যার সমাধানে দারুণ কাজে লাগে এটি। নিয়মিত আদা খাওয়া উচিত বর্ষাকালে।
লবঙ্গ: অত্যন্ত কাজের একটি মশলা। গলা বা মুখ সংক্রান্ত যে কোনও ধরনের প্রদাহ বা সংক্রমণের সমস্যা কমাতে এর জুড়ি নেই। বর্ষাকালে শরীরের এইꦗ সব অংশে নানা ধরনের জ্বালাযন্ত্রণা হয়। সেই সমস্যা কমাতে নিয়মিত লবঙ্🐼গ খান।
মেথি: বর্ষায় ꦓপেটের নানা সমস্যা লেগেই থাকে। সেখান থেকে পেটে নানা ধরনের প্রদাহও হয়। রোজ যদি নিয়ম🐼 করে মেথি ভেজানো জল খাওয়া যায়, তাহলে সুস্থ থাকে পেট। এবং পেটের নানা প্রদাহও কমে।