একটা🔥 সময় ছিল, যখন অনেকেরই ৫০ পেরোলে চুলে পাক ধরতে শুরু করত। কিন্তু এখন পরিবেশ দূষণ এবং আধুনিক জীবনযাত্রার চাপ ও অনিয়মের ফলে ২৫ পেরোতে না পেরোতেই কালো চুলের ফা✤ঁকে উঁকি মারতে শুরু করে সাদা চুল। আর যত সময় যায় তত যেন এদের সংখ্যা বাড়তেই থাকে।
এমন পরিস্থিতিতে ছেলে হোক মেয়ে, চুলের দুশ্চিন্তায় তাঁদের রাতের ঘুম উড়ে যায়। জিনগত কারণ, স্ট্রেস, ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি, হাইপোথাইরয়েডিজম, ভিটিলিগো, ধূমপান, পুষ্টির ঘাটতি, পার্নিসিয়াস অ্যানিমিয়া, পরিবেশ দূষণ এবং চুলের যত্ন ঠিক মতো না নেওয়া♌ প্রভৃতি হল অসময়ে চুলে পাক ধরার কারণ।
তবে আর চিন্তা নেই। এখানে এমন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি দেওꦗয়া হল, যেগুলি অনুসরণ করলেই দেখবেন, একটাও সাদা চ🦂ুল আপনি অকালে দেখতে পাবেন না।
- নারকেল তেল: চুলের যত্নে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এ ক্ষেত্রে একটা বাটিতে সমপরিমাণে নারকেল তেল এবং লেবুর রস নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রণটা মাথার ত্বকে লাগিয়ে ভালো করে কয়েক মিনিট মাসাজ করুন। এই পদ্ধতিতে চুলের যত্ন নিলে চুল তো পাকবেই না, সেই সঙ্গে চুলের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্যও ফিরে আসে।
- পেঁয়াজ: এতে উপস্থিত বিশেষ কিছু এনজাইম আছে যা পাকা চুলের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি চুল পড়া কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ ক্ষেত্রে পরিমাণমতো পেঁয়াজ থেকে রস সংগ্রহ করে সেটা চুলে ও মাথার ত্বকে লাগাতে হবে।
- হেনা ও মেথি: একটা বাটিতে ২ চামচ হেনা পাউডার, ১ চামচ মেথি বীজ এবং ১ চামচ দই মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি প্রতিদিন চুলে লাগাতে শুরু করুন। এমনটা করলে সাদা চুল নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। ইচ্ছা হলে নারকেল তেলের সঙ্গে হেনা পাউডার মিশিয়েও চুলে লাগাতে পারেন। এ ক্ষেত্রেও সমান উপকার পাওয়া যায়।
এই উপাদান গুলো ছাড়াও আরও কিছু দৈনন্দিন জীব🐼নে পরিবর্তন আনতে হবে, তবেই দূর হবে চুলের অকালপক্কতা।