Convention On RG Kar Issue: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী এবং অন্য সংগঠনগুলির সম্মিলিত উদ্যোগে ১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হল এক কনভেনশন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সংহতির পক্ষ থেকে শনিবার বিকেলে এই কনভেনশনের আয়োজন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের টেকীপ ভবনে আয়োজিত হয়েছিল কনভেনশনটি। একাধিক দাবি যেমন অভয়া কান্ডে দ্রুত ও যথাযথ বিচার, প্র🌟াতিষ্ঠানিক দুর্নীতি ও থ্রেট কালচার এর অবসান, মহিলা সহ সমস্ত লিঙ্গের মানুষের সমান অধিকার ও সুরক্ষাই এই দিনের কনভেনশনের মূল বিষয়। নানা বয়সের ও নানা পেশার প্রায় দেড়শো নাগরিক এই দিন কনভেনশনে অংশ নেন। পরস্পরের মধ্যে মত বিনিময় করেন।
আরও পড়ুন - নীল আকাশে ডানা মেল♑বেন নাকি? এক্স-কে ভুলে অনেকেই দৌড়াচ্ছে♍ন ওই দিকে
উপস্থিত ছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরাও
বিভিন্ন বিভাগের বিভিন্ন বছরের বেশ কিছু প্রাক্তনীরা ছাড়াও এদিনের সভায় শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী, ছাত্র, অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীবৃন্দ অংশ নিয়েছিলেন। আন্দোলনরত জ🅺ুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিনিধি ও প্রথিতযশা সিনিয়র চিকিৎসকরা সভায় বক্তব্য রাখেন। হাসপাতালে ভয়ের পরিবেশ তথা দুর্নীতির অবসানে তাঁরা বৃহত্তর আন্দোলন সংগঠিত করার কথা বলেন।
চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সেন বলেন, সমস্যা মূল থেকে উৎপাটন করতে গেলে গণতন্ত্র তথা সাংবিধানিক পদ্ধতি বিভিন্ন প্রকরণের সংশোধন জরুরি। আর এর জন্য সক্রিয় আন্দোলন দরকার। বিশিষ্ট সমাজকর্মী শর্মিষ্ঠা দত্তগুপ্ত মহিলাদ✨ের কাজের অধিকার ও সুরক্ষা নিয়ে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গী বদলের কথা বলেন। আমাদের চারপাশের প্𒅌রতিটি ঘটনায় যে ভয়ের বাতাবরণ চেপে বসছে তার বিরুদ্ধে ব্যক্তি উদ্যোগে প্রতিবাদের কথা বলেন অধ্যাপক মানস মাইতি।
আরও পড়ুন - বাজারে হাজি🎉র AI ঠাকুমা! এবার জব্দ হবে সাইবার প্রতারকরা, কীভাবে
জনমানসে পৌঁছে যাওয়ার অঙ্গীকার
বিজ্ঞানী পার্থ মজুমদারও এই দিন উপস্থিতᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ ছিলেন কনভেনশনে। তিনি দীর্ঘস্থায়ী লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহবান জানান। পাশাপাশি লড়াইটিকে একটি ঘেরাটোপে না রেখে জনমানসে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেন ।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সংহতির সহযোগী ও বন্ধুপ্রতিম সংগঠন পুরাতনী এবং অন্যান্য সংগঠনের ব্যক্তির🤪াও এই দিন সভায় বক্তব্য রাখেন। প্রাসঙ্গিক গানে ও কবিতায় সভার সুরটি সুন্দরভাবে বেঁধে দেন সঙ্গীতশিল্পী ও অধ্যাপক দেবাশীষ রায় চৌধুরী, সীমা মুখোপাধ্যায🥀় ও মানব জমিন সংস্থার শিল্পীরা।
ভবিষ্যতের দিকনির্দেশ
সংহতির পক্ষ থেকে অন্যতম আহ্বায়ক অধ্যাপক অনুপম বসু বক্তব্য রাখেন। মূল প্রস্তাবনাটি পেশ করেন আরেক জন আহ্বায়ক ও সমাজ কর্মী স্বাতী চক্রবর্তী। সভাটি সুচারুভাবে সঞ্চালনা করেন অধ্যাপক পার্থপ্রতিম বিশ্বাস। একথা নিঃসন্দেহে বলা চলে যে, বিশ্ꦉববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নানা অংশের প্রতিনিধিদের ও শুভানুধ্যায়ীদের এই বিশদ আলোচনার মধ্যে দিয়ে আজকের সভা ভবিষ্যতের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভাবনার রসদ ও দিক নির্দেশ দি🧸য়ে গেল।