করোনার পর আরও এক আতঙ্কের প্রহর এবার ইরাকে। সেখানে ক্রিমিয়ান-কঙ্গো হেমারেজিক ফিভার দানা বাঁধতে শুরু করেছে। জানা যাচ্ছে পশুপাখি থেকে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে মানুষের মধ্যে। মূলত এই রোগ ꦑশরীরে দানা বাঁধলে, শরীরে🎶র ভিতরে ও বাইরে দুটি দিকেই রক্ত ক্ষরণের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। রোগের প্রকোপ বাড়তেই অনেকেরই মৃত্যুও হচ্ছে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইরাকে এপর্যন্ত ১১১ টি ক্রিমিয়ান-কঙ্গো হেমারেজিক ফিভারে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের পাঁচ তৃতীয়াংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে এই ঘটনার জেরে। যে ভাইরাস পশু থেকে মানুষের দেহে ঢুকে এই রক্তক্ষরণ ও জ্বরের প্রকোপ বাড়াচ্ছে তা দমনে এখনও কোনও ভ্যাকসিন নেই বলে জানা যাচ্ছে। তবে আচমকা ইরাকে হু হু করে বাড়তে শুরু করেছে এই রোগ। জানা গিয়েছে ইরাকে পশুর গায়ে লেগে থাকা কিছু পোকা থেকে এই রোগ ছড়িয়ে যাচ্ছে। পোকাটি কামড়ালেই ঘটছে এই বিপত্তি। এছাড়াও যেখানে যেখানে পশু জবাই করা হয় , সেখানে এই রোগে আক্রান্ত পশুর রক্ত থেকে ছড়িয়ে পড়ছে এমন ক্রিমিয়ান-কঙ্গো হেমারেজিক ফিভার। ফলে ইরাক জুড়ে সেদেশের জবাইখানাগুলিকে আলাদা করে নজরদারি করা হচ্ছে। পু♈ত্রের চেয়ে কন্যা সন্তান দত্তক নিতেই বেশি আগ্রহী অভিভাব൩করা! কী বলছে রিপোর্ট?
এদিকে সামনেই জুলাই মাসে রয়েছে ইদ অল আধা। আর তা উপলক্ষ্যে দেশে উৎসবের মরশুম থাকবে। ফলে সমস্যা তৈর🦄ি হবে এই রোগের প্রাদুর্ভাব ঘিরে। এদিকে๊, জানা গিয়েছে এই রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন ৩৩ বছরের আশপাশের মানুষ। আপাতত ইরাক জুড়ে মাংস খাওয়া ঘিরে ছড়িয়েছে আতঙ্ক। প্রশ্ন উঠছে সেক্ষেত্রে জুলাইয়ের ইদের আগে সেদেশে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে এই রোগ কতটা দূর ছড়াতে পারে তা নিয়ে।